শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
তাৎপর্যের হল, বুধবারের ম্যাচ পাকিস্তানের ঘরের মাঠে ঠিকই, তবে নিউজিল্যান্ডও এই কন্ডিশনের সঙ্গে দারুণভাবে পরিচিত। ২০২৩ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে সাতটি একদিনের ম্যাচ খেলেছে কিউয়িরা। ফলে ‘হোম অ্যাডভান্টেজ’ মোটেই মহম্মদ রিজওয়ানরা পাচ্ছেন না। টসও তেমন গুরুত্বপূর্ণ দেখাচ্ছে না। এই মাঠে শেষ আটটি ম্যাচের মধ্যে প্রথমে ব্যাটিং করা দল জিতেছে চারটিতে। বাকি চারটিতে জয়ী রান তাড়া করা দল। তবে এই মাঠে রান বরাবরই বেশি ওঠে। ফলে দর্শকদের চার-ছয়ের ধুন্ধুমার দেখার সম্ভাবনা থাকছে। প্রথমে ব্যাট করলে গড় রানও তিনশোর ধারেকাছে, ২৮৯। তাই যে দলই শুরুতে ব্যাট হাতে ক্রিজে যাক না কেন, বিনোদন নিশ্চিত।
চোট-আঘাত সমস্যা অবশ্য ব্ল্যাক ক্যাপসদের সঙ্গী। আগেই ছিটকে গিয়েছিলেন পেসার বেন সিয়ার্স। প্রতিযোগিতা শুরুর ঠিক আগে লকি ফার্গুসনও বাইরে চলে গেলেন। পরিবর্তে স্কোয়াডে এসেছেন কাইল জেমিসন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দীর্ঘকায় পেসার সম্ভবত খেলবেনও। তবে রাচীন রবীন্দ্রকে নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি লাহোরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ত্রিদেশীয় সিরিজের ম্যাচে ফিল্ডিংয়ের সময় ক্যাচ ধরতে গিয়ে মাথায় বল লাগে তাঁর। বেশ কয়েকটি সেলাই হয় রক্তাক্ত রাচীনের। এরই মধ্যে লাহোরের হাসপাতাল থেকে চুরি যায় তাঁর আইফোন। তবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলার জন্য তাঁকে ফিট ঘোষণা করা হয়েছে। অনুশীলনও করেছেন তিনি।
মিচেল স্যান্টনারের দল ব্যাটিংয়ের জন্য নির্ভর করছে কেন উইলিয়ামসনের দিকে। ফর্মেও আছেন তিনি। ডেভন কনওয়ে, ড্যারিল মিচেল, টম লাথামরাও রয়েছেন ব্যাটিং বিভাগে। পাকিস্তান আবার বড় স্কোরের জন্য বাবর আজম, ফখর জামানদের দিকে তাকিয়ে। অর্থাৎ, দ্বৈরথে উইলিয়ামসন ও বাবর। পেস বিভাগে শাহিন আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হ্যারিস রউফরা রয়েছেন। লেগস্পিনার আব্রার আহমেদও তাদের বড় অস্ত্র। ট্রেন্ট বোল্ট, টিম সাউদির অনুপস্থিতিতে কিউয়ি বোলিং নির্ভর করছে ম্যাট হেনরি, উইল ও’রৌরকির উপর। স্পিন বিভাগে ক্যাপ্টেন স্যান্টনারের সঙ্গী গ্লেন ফিলিপস।
ম্যাচ শুরু দুপুর ২-৩০ মিনিটে।
সরাসরি সম্প্রচার স্টার স্পোর্টস চ্যানেলে।