কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের কাছে হোয়াইটওয়াশের পর অস্ট্রেলিয়ায় ধারাবাহিক ব্যর্থতায় সিনিয়রদের উপর রুষ্ট বিসিসিআই কর্তারা। রবীন্দ্র জাদেজা, বিরাট কোহলিও আতসকাচের তলায়। নির্বাচক প্রধান অজিত আগরকর এখন সিডনিতে। তিনি নাকি রোহিত, কোহলিদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেছেন। সিডনি টেস্টে ফল খারাপ হলে দুই মহাতারকাকে পাকাপাকিভাবে ছেঁটে ফেলা হতে পারে। শুধু তাই নয়, আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও নেতৃত্ব বদলের জল্পনা তুঙ্গে। সত্যি বলতে কী, রোহিতকে দলেই রাখতে চাইছেন না কোচ গম্ভীর। আসলে দলের খারাপ পারফরম্যান্সের জেরে কোচ ও ক্যাপ্টেনের মধ্যে বিভেদ স্পষ্ট। তা নিয়ে ক্রিকেটাররাও বিভাজিত। কোনওরকমে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা চলছে। গম্ভীর কোনওভাবেই দলের রাশ আলগা করতে রাজি নন। তাঁকেও তো চাকরি বাঁচাতে হবে। তাই ব্যর্থতার দায় রোহিতের ঘাড়ে চাপিয়ে এযাত্রায় পিঠ বাঁচাতে চাইছেন তিনি।
রোহিতের হাত ধরে টি-২০ বিশ্বকাপ জিতেছে ভারত। পাঁচবারের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক তিনি। তাই বিদায়ের একটা সুযোগ তাঁকে দেওয়া হতে পারে। শর্তসাপেক্ষেই হয়তো চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলবেন হিটম্যান। তারপর আলবিদা জানাতে হতে পারে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে। শুধু তো আর ফর্ম নয়, বয়সও বাড়ছে। ফিটনেসে ধরা পড়ছে ঘাটতি।