ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
গত মার্চে ইন্ডিয়ান ওয়েলস ওপেন চলাকালীন ডোপ টেস্টে ধরা পড়েন সিনার। দু’বারই পজিটিভ প্রমাণিত হয় নমুনা। মেলে অ্যানাবোলিক স্টেরয়েডের উপস্থিতি। তার জেরে সাময়িকভাবে নির্বাসিতও হন তিনি। কিন্তু আন্তর্জাতিক টেনিস ইন্টিগ্রিটি এজেন্সি’র (আইটিআইএ) স্বাধীন ট্রাইবুনালে আবেদন জানিয়ে বিস্ময়করভাবে নিস্কৃতি পেয়ে যান তিনি। আইটিআইএ জানায় যে, ‘ডোপ পরীক্ষায় ধরা পড়লেও এটা সিনারের ইচ্ছাকৃত অপরাধ ছিল না। তিনি নির্দোষ।’ কারণ আঙুলের ব্যথা কমাতে ফিজিওথেরাপিস্টের ব্যবহার করা এক মলমের মাধ্যমেই নাকি ওই স্টেরয়েড তাঁর শরীরে প্রবেশ করেছিল! সিনারের ব্যাখ্যা আইটিআইএ মেনে নিলেও আচমকা বেঁকে বসেছে ওয়াডা। লুসানে অবস্থিত কোর্ট অব আরবিট্রেশনে বৃহস্পতিবার এই ব্যাপারে আবেদন জানিয়েছে তারা। এক বিবৃতিতে ওয়াডা জানিয়েছে, ‘ডোপিং আইন লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে দায় এড়িয়ে যেতে পারেন না সিনার। এই অপরাধের জন্য এক থেকে দুই বছর নির্বাসন আরোপ হওয়া উচিত। তবে শাস্তি হলেও তা এখন থেকেই বলবৎ হবে। আগের টুর্নামেন্টের ফলাফল বাতিল করার পক্ষপাতী আমরা নই।’ বলা হচ্ছে, আগেরবার টেনিস সংস্থার গড়া এজেন্সি অনেক নরম মনোভাব দেখিয়েছে সিনারের প্রতি। এমনকী, কিছু ক্ষেত্রে নিয়মও মানা হয়নি। কিন্তু ওয়াডার হাত থেকে পার পাওয়া সহজ হবে না।