ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
গত মরশুমে ১২ বছর পর কুয়াদ্রাতের কোচিংয়ে সর্বভারতীয় ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হয় লাল-হলুদ ব্রিগেড। মাত্র আট মাসে উনি হিরো থেকে জিরো। আসলে সুপার কাপ জয়ের পর সাপের পাঁচ পা দেখেছেন কুয়াদ্রাত। বোরহাকে কেন ছাড়লেন তিনি? শুক্রবার যুবভারতীতে সেই প্লেয়ারই হ্যাটট্রিক করে বুঝিয়ে দিল ওকে রিলিজ করা ঐতিহাসিক ভুল। পুরো দলের ব্যালান্স নষ্ট করেছেন কুয়াদ্রাত। ফুটবলারদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজে আতঙ্ক স্পষ্ট। হতাশায় হাত ছুড়ছে তালাল। ড্রেসিং-রুমের স্পিরিট নষ্ট হলে কামব্যাক অসম্ভব। হিজাজিকে উনিই বেছে নিয়েছেন। আট কিংবা নয়ের দশকে রিজার্ভ বেঞ্চেও জায়গা পেতো না ও। লেফট উইং-ব্যাকে মার্ক জো থরথরিয়ে কাঁপছে। অবিলম্বে হীরার অভিজ্ঞতাকে ব্যবহার করা উচিত। কুয়াদ্রাত চোখে ঠুলি পরে রয়েছেন। শুনেছি, উনি নিজে ডিফেন্ডার ছিলেন। ওঁর দলের ডিফেন্স এত পলকা কেন? উইং-ব্যাক বলে কোনও বস্তু ইস্ট বেঙ্গলে নেই। প্রথম তিন ম্যাচে ছ’গোল হজম করেছে কুয়াদ্রাতের দল। মার্ক জো আর হিজাজিরা দলের খনি। তাস খেলতে খেলতে ওদের বিট করা যায়। মরশুমের শুরুতে দলের ফিটনেস গ্রাফ তলানিতে। কার কোটায় ফিটনেস কোচকে রিক্রুট করা হয়েছে? জবাব দিক টিম ম্যানেজমেন্ট।
ভারতীয় ফুটবলে এখন এজেন্টদের দাপাদাপি। হাওয়ায় টাকা উড়ছে। ফুটবলাররা লাভবান হলে আপত্তি নেই। কিন্তু নিম্নমানের ফুটবলার গছিয়ে দেওয়া প্রতারণার শামিল। খামের গায়ে ডাকটিকিটের মতো কোচের সঙ্গে সেঁটে থাকেন সি টি ও। তাঁর পারফরম্যান্স আতসকাচের নীচে রাখা হোক। স্তাবক পরিবৃত হয়ে রাজা সেজেছেন কুয়াদ্রাত। আবর্জনা সাফ করে শক্ত হাতে হাল ধরুক থিঙ্কট্যাঙ্ক।