ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
আবহাওয়ার যা পূর্বাভাস তাতে রবিবারও রোদ ওঠার সম্ভাবনা বিশেষ নেই। বরং সকাল দশটা থেকে দুপুর সাড়ে বারোটা এবং দুপুর তিনটের পর রয়েছে বৃষ্টির আশঙ্কা। টেস্টের চতুর্থ ও পঞ্চম দিনে অবশ্য ঝকঝকে আকাশ থাকার সম্ভাবনা।
শুক্রবার টেস্টের প্রথম দিন টস হেরে ব্যাট করতে নেমে তিন উইকেটে ১০৭ রান তুলেছিল বাংলাদেশ। ভারতের আকাশ দীপ নিয়েছিলেন দুই উইকেট। রবিচন্দ্রন অশ্বিন নেন অন্য উইকেটটি। ড্রেসিং-রুমে ফিরে গিয়েছিলেন জাকির হাসান, শাদমান ইসলাম ও অধিনায়ক নাজমুল হাসান শান্ত। টেস্টের প্রথমদিন খেলা হয়েছিল ৩৫ ওভার। দ্বিতীয় দিন নষ্ট হওয়ার পর এই টেস্ট ড্রয়ের দিকে অনেকটাই ঝুঁকে পড়ল। বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত বলেছেন, ‘সমানে বৃষ্টি চলছে। শনিবার একবারের জন্যও রোদের দেখা মেলেনি। তাই তৃতীয় ও চতুর্থ দিনে আমাদের ব্যাট করা কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠবে। তাই বলে আমরা চাপে নেই। অনেক ব্যাটার রয়েছে ডাগ-আউটে। দুটো বড় পার্টনারশিপ হলেই আমরা সুবিধাজনক অবস্থানে পৌঁছব।’
এই মুহূর্তে অবশ্য টেস্টের ফয়সালার সম্ভাবনা রীতিমতো কম। কানপুর টেস্ট ড্র হলে কিছুটা চাপ বাড়বে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের উপর। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ওঠার জন্য সামনের আটটি টেস্টের মধ্যে অন্তত পাঁচটিতেই জিততে হবে টিম ইন্ডিয়াকে। অবশ্য অন্য দলগুলির পারফরম্যান্সের নিরিখে এই সমীকরণ পাল্টাতেও পারে। এখন তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভারত। ক্রিকেট মহল মনে করছে যে, বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের কথা মাথায় রেখে ঘরের মাঠে টেস্টের ভেন্যু বেছে নেওয়া দরকার। সেজন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানা উচিত। শুধু রোটেশনের ভিত্তিতে ম্যাচ আয়োজিত হলে জাতীয় দলেরই ক্ষতি। যেমন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কানপুর টেস্ট ড্র হলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ওঠার পথ কঠিন হয়ে যেতেও পারে। কারণ, আটটির মধ্যে পাঁচটি টেস্টই অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে। ফলে কানপুরে পুরো পয়েন্ট না পাওয়াটা রোহিতদের কাছে নিঃসন্দেহে উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়াবে।