ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বাধায় চিন্তা ও উদ্বেগ। বেকারদের ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মপ্রাপ্তির প্রবল যোগ। ... বিশদ
এদিন ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন এডিজি(দক্ষিণবঙ্গ) সুপ্রতিম সরকার, ডিআইজি(সিআইডি) সোমা বিশ্বাস সহ পুলিসের শীর্ষ আধিকারিকরা। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের জন্য কৃষ্ণনগর পুলিস জেলার এসপি অমরনাথ কে-র নেতৃত্বে সিট গঠন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করার জন্য বিশেষ প্রতিনিধি দল আসে। এডিজি সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, ‘মৃতার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। রাহুল বসু নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে পুলিসি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। পরিবারের চাহিদা অনুযায়ী, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে মৃতার ময়নাতদন্ত করা হয়। আমাদের তদন্ত চলছে। যার জন্য একটা স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম গঠন করা হয়েছে। ঘটনার নেপথ্যে সমস্ত সম্ভাব্য কারণ আমরা খতিয়ে দেখছি।’
প্রসঙ্গত, বুধবার ভোরের দিকে কৃষ্ণনগর কোতোয়ালি থানার অন্তর্গত রামকৃষ্ণপাড়া এলাকা থেকে ছাত্রীর অগ্নিদগ্ধ মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিসের তরফ থেকে গণধর্ষণের মামলা রুজু করা হয়। দেহ উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ছাত্রীর প্রেমিক রাহুল বসুকে পুলিস বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। ওই যুবককে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিস। পাশাপাশি মৃতা ছাত্রী ও অভিযুক্ত যুবকের মোবাইল ফোন ট্রেস করা হয়। তাতে সন্দেহজনক বেশকিছু তথ্য উঠে আসে। যদিও তদন্তের খাতিরে পুলিস এখনই তা সামনে আনতে নারাজ। তবে ফোন ঘেঁটে উভয়েরই একাধিক সম্পর্কের কথা জানা গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। তারা একে অপরের অন্য সম্পর্কের কথা জেনেও গিয়েছিল। যা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে দু’জনের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছিল। ধৃত যুবকের মোবাইল ফোন ঘেঁটে একাধিক বান্ধবীর সঙ্গে কথোপকথনের বিষয়টিও পুলিস জানতে পেরেছে।