ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
বৃষ্টি ধরতেই এদিন সকাল থেকে দক্ষিণবঙ্গের দোকান ও শপিং মলগুলিতে ভিড় শুরু হয়। শনিবার সকাল থেকে ঝাঁপিয়ে পড়লেন উৎসব প্রিয় বাঙালি। নামী ব্র্যান্ডের জুতোর দোকান থেকে শাড়ি ও রেডিমেড পোশাকের দোকানে এদিন ছিল বাড়তি ভিড়। পরপর তিনদিন এক নাগাড়ে বৃষ্টিতে বাজারের যে ক্ষতি হয়েছিল, তা শনিবারের বাজার কিছুটা পুষিয়ে দিল বলেই বলছেন ব্যবসায়ীরা। তবে মাসের শেষ বলে অনেকেই জামা কাপড় দেখাশোনা করতেই শপিংমলে ঢুঁ মারেন। কেনাকাটার আগে একবার রেইকি করলেন অনেকেই।
পুজোর আর দশদিন বাকি। বাজারে আরও লোক আসুক, চাইছেন ছোট বড় ব্যবসায়ীরা। গত দুই-তিন বছরে অনলাইনে কেনাকাটার প্রতি আগ্রহ অনেক বেড়েছে যুবক-যুবতীদের। তবে গত কয়েকদিনে বাজার-দোকানে যে লোক দেখা গিয়েছে, তার অধিকাংশ ছিল নতুন প্রজন্ম। অনলাইন কেনাকাটা ছেড়ে তারাও এবার শপিংমল ও দোকান ঘুরে জিনিসপত্র কেনাকাটা করছে।
বহরমপুর ক্লথ মার্চেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সম্পাদক অভিজিৎ চক্রবর্তী বলেন, বাজার বৃষ্টির জন্য ক্ষতি হয়েছে ঠিকই, তবে এবার পুষিয়ে যাবে। শনি ও রবিবার মাসের একদম শেষ দিকে পড়ায় কিছুটা প্রভাব পড়েছে। তবে অনলাইনে কেনাকাটা ছেড়ে যুবক যুবতীরা বাজারে আসায় আমরা খুশি। নতুন প্রজন্ম নিজেরা দেখে শুনে ট্রায়াল দিয়ে জামাকাপড় কিনছে।
কৃষ্ণনগরের বাসিন্দা পতুল রায়চৌধুরী বলেন, গত সপ্তাহ থেকে পুজোর মার্কেটিং শুরু করেছি। এখন মাসের একদম শেষ। তাই এ সপ্তাহে খুব একটা কেনাকাটা হবে না। তবে এদিনের ভিড় দেখেই বোঝা গেছে, বাজার ঘুরতে শুরু করেছে। দিন কয়েকের মধ্যে কেনাকাটা শেষ করে ফেলব। - নিজস্ব চিত্র