ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
পূর্বস্থলী-১ ব্লকের সমুদ্রগড় ও শ্রীরামপুর পঞ্চায়েতে ১০০ একরের বেশি বড় জলাশয় রয়েছে। এটি এলাকায় বাঁশদহ বিল নামে পরিচিত। এই বিস্তীর্ণ জলাশয়ে মাছ ধরে সংসার চালান এলাকার শতাধিক মৎস্যজীবী পরিবার। একসময় কচুরিপানা ও আবর্জনায় বিলটি প্রায় মজে যাচ্ছিল। বিলে মাছের সংখ্যা কমছিল। সেসময় মন্ত্রী না হলেও স্বপনবাবু জলাশয় বাঁচাতে উদ্যোগী হয়েছিলেন। পরে তৃণমূল ক্ষমতায় এলে বিল সংস্কার করে সরকারি উদ্যোগে মাছের চারা ছাড়া হয়। এখন বিলের দু’পাড়ে রাস্তা, আলো হয়েছে। গেস্ট হাউস গড়ে তোলা হয়েছে। ২৫টির বেশী মৎস্যজীবী পরিবারের স্থায়ী বাসস্থান বিলের ধারে। মৎস্যজীবী কো-অপারেটিভ সোসাইটির মাধ্যমে বিল রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। ১২৮টি পরিবারের মৎস্যজীবীরা এই সোসাইটির সদস্য।
মৎস্যজীবী কমিটির সভাপতি সন্তোষ প্রামাণিক বলেন, স্বপনবাবুর উদ্যোগে বিল সংস্কার হয়েছে। আমাদের পাশাপাশি সরকারিভাবেও বিলে মাছের চারা ছাড়া হয়। বিলের মাছ ধরে আমাদের সংসার চলে। এজন্য আমরা স্বপনবাবুর কাছে কৃতজ্ঞ। স্বপনবাবু বলেন, বাঁশদহের জলাশয় বাঁচাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। মৎস্যজীবীদের ঘর হয়েছে। মাছ ধরার সরঞ্জাম দেওয়া হয়। সরকারি উদ্যোগে প্রতি বছর মাছের চারা ছাড়া হয়। এদিন এক লক্ষ রুই-কাতলার চারা বিলের জলে ছাড়া হয়েছে। আগামী দিনে সরকারিভাবে মাছের খাবার দেওয়া যায় কি না, সেটা ভাবা হচ্ছে। - নিজস্ব চিত্র