কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দীর্ঘদিনের সঙ্গী বাবলা। ইংলিশবাজার পুরসভার টানা ৩০ বছরের কাউন্সিলার তথা জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতিও। ৬২ বছর বয়সি এই নেতাকে খুনের ঘটনায় শুধু মালদহ নয়, রাজ্যজুড়ে তুমুল আলোড়ন শুরু হয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলে পুলিসকে দুষেছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীও। পরে নবান্নে প্রশাসনিক পর্যালোচনা বৈঠকের মঞ্চ থেকে তিনি কড়া ভাষায় বলেন, “বাবলার সিকিউরিটি তুলে নেওয়া হয়েছিল। পুলিস সুপারের অপদার্থতার কারণেই খুন হতে হয়েছে আমার দীর্ঘদিনের সহযোদ্ধাকে।”
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার সকালে বাড়ির খুব কাছেই খুন হন বাবলা। তাঁর মাথা লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। প্রথম দুটি গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হলেও, তৃতীয় গুলিতে বিদ্ধ হন তৃণমূল নেতা। এরপরেই সেখান থেকে চম্পট দেয় আততায়ীরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ভর্তি করানো হয়। পরে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।