কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
ধৃত কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে বাড়ির প্ল্যান পাশ করিয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা নিয়েছে। কিন্তু ওই টাকা পুরসভার অ্যাকাউন্টে জমা করেনি। আবার পুরসভার খাতাতেও ওই প্ল্যান পাশের কোনও রেকর্ড রাখা হয়নি। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বাসিন্দাকে বিলের রসিদ দেওয়া হয়েছিল। পুরসভার সদ্য প্রাক্তন চেয়ারম্যান ওই রসিদ নকল বলে দাবি করার পরে শুরু হয় বিতর্ক। অবশেষে পুরসভার চেয়ারম্যানের পদ থেকেই ইস্তফা দেন গৌরীশঙ্করবাবু।
বিজেপির কোচবিহার জেলা সাধারণ সম্পাদক বিরাজ বসু বলেন, দিনহাটা শহরের মধ্যে ধৃত ওই চতুর্থ শ্রেণির কর্মীর প্রাসাদোপম বাড়ি রয়েছে। পুরসভায় দুর্নীতি করেই ওই বিশাল পেল্লাই বাড়ি যে বানিয়েছে সেটা সবাই বোঝে। এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এছাড়া পুরসভায় কর্মী নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সেই দুর্নীতির সঙ্গেও ধৃত কর্মী জড়িত। সঠিক তদন্ত হলে সব প্রকাশ্যে আসবে। দিনহাটার সিপিএম নেতা শুভ্রালোক দাস বলেন, পুরসভার এই দুর্নীতি শুধু একা উত্তমের পক্ষে করা সম্ভব নয়। আরও অনেকে যুক্ত আছে। এটা একটি সংগঠিত অপরাধ। পরিকল্পনা মাফিক এই দুর্নীতি করা হয়েছে। পুরসভার উপর মহলের কর্মচারীর মদত না থাকলে এটা সম্ভব নয়। আমাদের দাবি এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত সবাইকে পুলিসি হেফাজতে নিয়ে তদন্ত করা হোক। তাহলেই দুর্নীতির শিকড়ে পৌঁছনো যাবে। পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সাবির সাহা চৌধুরী বলেন, ভুয়ো প্ল্যান পাশের ঘটনা নিয়ে পুলিস তদন্ত করছে। তাই এই বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।