ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বাধায় চিন্তা ও উদ্বেগ। বেকারদের ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মপ্রাপ্তির প্রবল যোগ। ... বিশদ
এব্যাপারে মাথাভাঙার অতিরিক্ত পুলিস সুপার অনিমেষ রায় বলেন, ঘটনায় জড়িত অজয় মাহাত ওরফে গোর্খাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, ওই রাতে সে শ্যামল ঘোষকে নদীর চরে ডেকে নিয়ে যায়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত জানিয়েছে, প্রায় ২০ বছর আগে তার বাবার মৃত্যু হয়েছিল। সেই ঘটনায় সে শ্যামল ঘোষকে দায়ী করে। কারণ শ্যামল ঘোষ তার বাবাকে মারধর করেছিল বলে জানায়। তার কয়েকমাস পর ওর বাবামারাযায়। বাবার মৃত্যুর বদলা নিতেই খুনের পরিকল্পনা করে অজয়। ধারালো অস্ত্র দিয়ে একাধিকবার কোপানো হয়েছিল শ্যামল ঘোষকে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু হয় ওই প্রৌঢ়ের। ধৃতকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও কেউ যুক্ত আছে কিনা তা জানার চেষ্টা করা হবে। ধৃতকে নিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণও করা হবে। মঙ্গলবার রাতে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা শ্যামল ঘোষকে মানসাইয়ের চরে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। তাঁকে উদ্ধার করে মাথাভাঙা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরিবারের তরফে থানায় খুনের অভিযোগ করা হয়।