ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বাধায় চিন্তা ও উদ্বেগ। বেকারদের ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মপ্রাপ্তির প্রবল যোগ। ... বিশদ
এলাকার গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি দীর্ঘদিন থেকে তৃণমূলের দখলে। স্থানীয় বিধায়ক গোলাম রব্বানি রাজ্যের মন্ত্রী। কিন্তু তাঁর পরেও এলাকার রাস্তার কঙ্কালসার অবস্থা। ঝলঝলি থেকে শোলপাড়ার রাস্তাটিও বেহাল।
স্থানীয় বাসিন্দা মহম্মদ সাদ্দাম ও মহম্মদ খালেক বলেন, মজলিশপুর থেকে ধরমপুর ২ পঞ্চায়েত সফিসের সামনে দিয়ে রাস্তাটি বের হয়ে পাঞ্জিপাড়ার শান্তিনগড়ে ৩১ নং জাতীয় সড়কের সঙ্গে যুক্ত। ধরমপুর, তাঁতিবস্তি, ভাটিয়াবস্তি সহ একাধিক গ্রামের মানুষ এই রাস্তা ব্যবহার করে।
চাকুলিয়া সহ বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা অনেকেই ইসলামপুরে যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিহার কিষানগঞ্জ না গিয়ে এই রাস্তাটি ব্যবহার করেন। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই রাস্তাটি মেরামত না হওয়ায় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয়রা। পঞ্চায়েত সমিতির সহকারী সভাপতি তথা গোয়ালপোখর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি আহমেদ রেজা বলেন, রাস্তাটি নিয়ে আমরা সবাই চেষ্টা করছি।
পথশ্রী প্রকল্পে যাতে ওই রাস্তাটির কাজ হয় সেজন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এবিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে মন্ত্রী গোলাম রব্বানিকে ফোন করা হলেও তোলেননি। মেসেজের উত্তরও দেননি। মন্ত্রীর ভাই তথা উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি গোলাম রসুল (মনি) বলেন, আমরা তো একাধিক রাস্তার কাজ করেছি। আরও রাস্তার কাজ করব।