ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
সেচ দপ্তরের বালুরঘাট ডিভিশনের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার অঙ্কুর মিশ্র বলেন, এখনও নদীর জলস্তর বিপদসীমার নীচে রয়েছে। সবরকম পরিস্থিতির জন্য তৈরি রয়েছেন কর্মীরা।
লক্ষণ খুব একটা ভালো দেখছেন না চকভৃগু এলাকার বাসিন্দা প্রহ্লাদ রায়। তাঁর কথায়, নদীতে জল বাড়লেই আমাদের আতঙ্ক হয়। কারণ নদীর বাঁধের অবস্থা এখানে ভালো নয়। কিছুদিন আগে জল বাড়ার ফলে বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছিল। ফের একই পরিস্থিতি দেখে ভয় লাগছে।
অন্যদিকে জলস্তর বৃদ্ধিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন নদীপারের চাষিরা। খেতে জল ঢুকলে বিস্তীর্ণ এলাকায় সব্জি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে। বালুরঘাটের ফুলঘড়া নদীতীরের কৃষক সনাতন মণ্ডল বলেন, নদীর কাছেই জমিতে পটল, ঝিঙে, বেগুন সহ অন্যান্য সব্জি চাষ করেছি। জল ঢুকে ফসল নষ্ট হলে এবার বিশাল ক্ষতির ক্ষতির মুখে পড়ব।
বালুরঘাটের আত্রেয়ী নদী বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ভারতে এসেছে। কুমারগঞ্জ ও বালুরঘাট শহরের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ফের বাংলাদেশে ঢুকেছে এই নদী। মূলত পাহাড়ের বৃষ্টির উপরেই আত্রেয়ীর জলস্তর নির্ভর করে।
এদিকে বাংলাদেশে আত্রেয়ীর উপরেই বাঁধ দিয়েছে সরকার। জল বেশি হলে সেই বাঁধের গেট খুলে দেওয়া হলে এদিকে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়। সেচ দপ্তর সূত্রে খবর, জলস্তর বৃদ্ধি হওয়ায় এদিন আত্রেয়ী ড্যামের দুটি স্লুইস গেট খুলে দেওয়া হয়েছে।