ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
বাসিন্দাদের অভিযোগ, গত ৫ সেপ্টেম্বর স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধানকে এবং ৭ সেপ্টেম্বর কুমারগ্রামের বিডিওকে এবিষয়ে লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে। তথাপি এবিষয়ে প্রশাসন কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। বৃহস্পতিবার স্থানীয়দের সঙ্গে জল প্রকল্পের কাজর দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারের বচসাও হয়। শুক্রবার ঘটনাস্থলে আসেন ভল্কা-বারোবিশা-১ পঞ্চায়েতের উপপ্রধান রাজীব তিরকি সহ পঞ্চায়েতের প্রতিনিধিরা। তাঁরা অভিযোগকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। উপপ্রধান বলেন, আপাতত মঙ্গলবার পর্যন্ত জল প্রকল্পের কাজ বন্ধ থাকবে। ওইদিন ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা আসবেন। তারপর যা সিদ্ধান্ত হবে, সেইমতো কাজ হবে।
স্থানীয়দের তরফে অরজিৎ সরকার, শিশিরকুমার দাস বলেন, লস্করপাড়া ১০/৯৪ নম্বর বুথে গ্যাস গোডাউনের পিছনে জঙ্গলের মধ্যে জল প্রকল্পের কাজ করা হচ্ছে। আমরা এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে নই। আমরা চাইছি জনবহুল স্থানে পাকা রাস্তার পাশে প্রকল্পটি করা হোক। সরকারি প্রকল্পের সুবিধা সাধারণ মানুষ পাক, এটাই আমরা চাই। কিন্তু জঙ্গলে এই প্রকল্প আমরা করতে দেব না। এতে এলাকার সকলেরই সমস্যা হবে। পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ ও ব্লক প্রশাসনকে লিখিত জানানো সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাই আমরা জেলাশাসক ও মহকুমা শাসককে অভিযোগ জানিয়েছি।
উল্লেখ্য, পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের তহবিলের ৩ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে লস্করপাড়া মৌজার ১০/৯৪ নম্বর বুথে ওই জল প্রকল্পটি নির্মাণ করা হচ্ছে। কিন্তু সেটি জঙ্গলে তৈরি করা হচ্ছে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ তোলায় এই প্রকল্প নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হল।