হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
পুর প্রশাসক কমল সরকার বলেন, শহরে দখল হওয়া জমির তথ্য সংগ্রহ করে পুরসভা, পূর্ত দপ্তর ও মহকুমা শাসককে নিয়ে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সরকারি জমি যাতে কেউ দখল করতে না পারে, তার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছি। কমিটি গঠন করে বিশেষ নজরদারি চালানো হবে। অভিযোগ, পুরসভার সেলিমাবাদ মৌজায় সরকারি জমি প্লট করে বিক্রি করে বসতি গড়ে উঠেছে। এছাড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ছোট ব্যবসায়ীদের দোকানের জন্য তিল ধারনের জায়গা নেই। বাধ্য হয়ে ছোট গাড়ি ৫১২ নং জাতীয় সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানামা করায়। এছাড়া, বুনিয়াদপুর পাওয়ার হাউস এলাকায় পূর্ত দপ্তরের সরকারি জলাজমি ভরাট করে তৈরি হয়েছে মার্কেট। স্থানীয় কয়েকজন সরকারি জমিতে তৈরি হওয়া মার্কেটে ঘর ভাড়া দিয়ে রোজগার করছে বলে অভিযোগ শহরবাসীর।
বুনিয়াদপুর শহরে ঠিক কত সরকারি জমি রয়েছে, কতটা দখল হয়েছে সেই তথ্য নেই বংশীহারি ব্লক ভূমি সংস্কার দপ্তরের কাছে। দপ্তরের আধিকারিক মলয় চক্রবর্তী বলেন, শুধুমাত্র বুনিয়াদপুর শহরে সরকারি জমি কতটা দখল হয়েছে, সেই তথ্য আমাদের কাছে নেই। তবে জেলা থেকে বংশীহারি ব্লকের কিছু সরকারি জায়গা আমাদের ভেরিফিকেশন করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জেলায় রিপোর্ট পাঠানো হবে।
বুনিয়াদপুর পুরসভা প্রায় একমাস আগে সরকারি জমিতে ফ্লেক্স লাগিয়ে দখল আটকানোর চেষ্টা করেছে। এখন তারা কতটা দখলমুক্ত করতে পারে, সেদিকে তাকিয়ে শহরবাসী। বুনিয়াদপুর বিজেপি টাউন মণ্ডল সভাপতি দীপেশ বসাক বলেন, ২০১৭ সালের পর থেকে তৃণমূলের নেতারাই সরকারি জমি প্লট করে বিক্রি করে সাধারণ মানুষকে বসিয়েছে। এবার দখলমুক্ত করতে হলে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করুক। ফাইল চিত্র