অংশীদারি কারবারে মন্দার সম্ভাবনা। যে কোনও কাজকর্মে বাধার মধ্যে উন্নতি। বৃত্তিগত শিক্ষা লাভে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
কংগ্রেস অবশ্য এই বৈঠককে সম্পূর্ণ লোকদেখানো আখ্যা দিয়েছে। কংগ্রেসের অভিযোগ, সিবিআই এই অপরাধীদের হাতের কাছে পেয়েও গ্রেপ্তার করতে পারেনি। অনেক সময় থাকা সত্ত্বেও সিবিআই অপেক্ষা করছিল, কবে এই অপরাধীরা দেশ থেকে পালাবে। এমনকী বিগত কয়েক বছর ধরে সিবিআই লন্ডন মেট্রোপলিটন আদালতকেও যথাযথ প্রমাণ ও নথি দেখাতে পারেনি। তাই আদালত থেকে বিজয় মালিয়াকে প্রত্যর্পণের কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি। সঞ্জয় ভান্ডারি, ললিত মোদিদের ক্ষেত্রেও একই সমস্যা। মেহুল চোকসি থেকে নীরব মোদি। সকলেই ব্যাঙ্ক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে পালিয়েছেন। সিবিআই তাঁদের ফেরত আনতে ব্যর্থ। কংগ্রেসের অভিযোগ, সিবিআইয়ের ব্যর্থতা আড়াল করতেই প্রধানমন্ত্রী ওই বৈঠক করলেন। সরকার প্রবল চেষ্টা করছেন এমন প্রতীকি বার্তাই কি তিনি দিতে চাইছে? প্রশ্ন কংগ্রেসের।