হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
৩১ বছরের সতনামের সেই করুণ মৃত্যুর প্রতিবাদে এবার উত্তাল ইতালি। গত ১৯ জুনের সেই ঘটনায় সে দেশের লাজিও প্রদেশে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কৃষি শ্রমিকরা তুমুল বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। ইতিমধ্যেই বুধবার ইতালির পার্লামেন্টে সতনামকে মর্মান্তিক পরিণতির দিকে ঠেলে দেওয়ার কড়া নিন্দা করেছেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী জিওরজিয়া মেলোনি। তিনি শোকপ্রকাশ করে মৃতর পরিবারকেও সমবেদনা জানিয়েছেন। সতনামকে ‘পাশবিক আচরণের শিকার’ বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মেলোনি।
অন্যদিকে এই ঘটনায় প্রতিবাদে মুখর ইতালির অনাবাসী কৃষি শ্রমিকরা। পরমবীর সিং নামে এক কৃষক বলেন, ‘সতনাম মারা গেলেন। আর আমি নিয়মিত মরছি। আমার কোনও চুক্তিপত্র নেই। তাই আমার কিছু হয়ে গেলে সংস্থার তরফে আমাকে হাসপাতালেও নিয়ে যাওয়া হয় না।’ অন্যদিকে গুরমুখ সিং নামে আরও এক কৃষক বলেন, ‘তাঁকে (সতনাম) কুকুরের মতো রাস্তায় ফেলে যাওয়া হলো। আমাদের সঙ্গে নিয়মিত এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। আমরা এখানে কাজ করতে এসেছি। মরতে নয়।’এই অবস্থায় ইতালির শ্রম আইন যাতে শ্রমিকদের স্বার্থের অনুকূল করে তোলার দাবিও তাঁরা জানিয়েছেন।