শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
২০২৩ সালের মার্চে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল, নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য বাছাই কমিটিতে প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা ও সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে রাখতে হবে। কিন্তু এব্যাপারে কেন্দ্র যে নতুন আইন করে, তাতে প্রধান বিচারপতিকে কমিটিতে রাখা হয়নি। বদলে প্রধানমন্ত্রীর পছন্দমতো এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে কমিটিতে জায়গা দেওয়া হয়। তার বিরোধিতা করে শীর্ষ আদালতে মামলা দায়ের হয়।
রাহুল এদিন এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘কমিটির বৈঠকে ডিসেন্ট নোট দিয়েছি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনার বাছাইয়ে কমিশনকে প্রশাসনিক প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়টি মাথায় রাখা জরুরি। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও প্রধান বিচারপতিকে কমিটি থেকে বাদ দিয়ে মোদি সরকার কোটি কোটি ভোটারের মনে নির্বাচন প্রক্রিয়ার নিরপেক্ষতা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিয়েছে।’ যদিও রাহুলের অভিযোগকে উড়িয়ে দিয়েছে কেন্দ্র। বিরোধী দলনেতা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে কথা বলছেন বলে দাবি করেছে তারা। বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, নির্বাচিত সরকারকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছেন রাহুল। মালব্যের দাবি, শীর্ষ আদালত নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে সুষ্পষ্ট আইন তৈরি না হওয়া পর্যন্ত কমিটিতে প্রধান বিচারপতিকে রাখার কথা বলেছিল। তাই কেন্দ্র কোনও নির্দেশ উপেক্ষা করেনি।