কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
ডাক বিভাগ চাইছে, কাগুজে নথির ভার কমুক এবং ডাকঘরগুলিতে প্রতারণার হার শূন্যে নেমে আসুক। সেক্ষেত্রে আধার যাচাইকরণ বা বায়োমেট্রিকের মাধ্যমে ই-কেওয়াইসি দিয়েই তা সম্ভব বলে দাবি করেছেন তাঁরা। পাইলট প্রকল্প চালু হয় গত ২৬ নভেম্বর। তা সফল হওয়ায়, আগামী ৬ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে চালু হচ্ছে আধার যাচাইকরণ। এর ফলে যাঁরা নতুন করে অ্যাকাউন্ট খুলবেন, তাঁদের যেমন বায়োমেট্রিক ব্যবস্থায় ই-কেওয়াইসি দিতে হবে, তেমনই যাঁরা ইতিমধ্যেই গ্রাহক রয়েছেন, তাঁদেরও সেই কাজ করতে হবে। তারপর গ্রাহকরা আধারের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারবেন। যাঁরা ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্টস ব্যাঙ্কের গ্রাহক, তাঁরা অবশ্য আধারের মাধ্যমে লেনদেনের সুযোগ ইতিমধ্যেই পান।
যখন গ্রাহকের থেকে বায়োমেট্রিক নেওয়া হবে, তখন মোট পাঁচটি তথ্য পাওয়া যাবে আধার কর্তৃপক্ষ বা ইউআইডিএআইয়ের তরফে। সেগুলি হল নাম, অভিভাবকের নাম, জন্ম তারিখ, লিঙ্গ এবং ঠিকানা। এর মধ্যে ডাক বিভাগ প্রয়োজনে অভিভাবকের নাম গ্রাহকের অনুরোধে বদলাতে পারে, বাকিগুলি নয়। সেক্ষেত্রে যদি ডাকবিভাগের কাছে দেওয়া তথ্যের সঙ্গে আধারে থাকা তথ্যের অসঙ্গতি থাকে, তাহলে ই-কেওয়াইসি সফল হবে না। সেক্ষেত্রে আধার আপডেট করতে হবে।