কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
একা উদ্ধব নন, ইন্ডিয়া জোটের আর এক শরিক শারদ পাওয়ারের মতিগতি নিয়েও রাজনৈতিক মহলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। কারণ শারদ পাওয়ারের সঙ্গে তাঁর ভাইপো অজিত পাওয়ারের নাকি কয়েক দফায় আলোচনা হয়েছে। আবার দুই এনসিপি এক হয়ে যেতে পারে! সেক্ষেত্রে শারদ পাওয়ার ও অজিত পাওয়ার মিলিতভাবেএনডিএ জোটেই থাকবেন কি না, সেই প্রশ্ন উঠেছে। গতিপ্রকৃতি যদি সেই দিকেই যায়, তাহলে সম্পূর্ণ একা হয়ে যাবে কংগ্রেস। মহারাষ্ট্রেই সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম ইন্ডিয়া জোটের ভাঙন ঘটবে। যদিও শারদ পাওয়ারের মনের গতিবিধি আগাম বোঝা কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। যতক্ষণ না পযর্ন্ত সিদ্ধন্ত ঘোষিত হচ্ছে, ততক্ষণ জল্পনাই চলবে।
প্রশ্ন হল, উদ্ধব থ্যাকারের এই বিজেপির প্রতি নরম হওয়ার পিছনে কি উদ্ধবের খুড়তুতো ভাই রাজ থ্যাকারের হাত আছে? দুই ভাই শিবসেনা দলের উত্তরাধিকার নিয়ে পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্ক তিক্ত করলেও, শেষ পর্যন্ত দেখা গেল তাঁরা কেউ নন, আদতে শিবসেনার অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছেন একনাথ সিন্ধে। অর্থাৎ মূল শিবসেনা থ্যাকারে পরিবারের বাইরেই চলে গিয়েছে। সুতরাং এখন আর দুই ভাইয়ের মধ্যে দূরত্ব রেখে লাভ কী? এই মনোভাবেই সম্ভবত একজোট হচ্ছেন রাজ ও উদ্ধব। কিন্তু তাঁদের যদি বিজেপি সাদরে ডেকে নেয় এনডিএ জোটে, তাহলে একনাথ সিন্ধে কী করবেন? তিনি কি এই সমীকরণ মেনে নিতে রাজি? মহারাষ্ট্রের রাজনীতি
অন্তহীন এক পলিটিক্যাল থ্রিলারেই পরিণত! ফাইল চিত্র