কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর স্লোগান উঠেছিল, ‘ইয়ে তো সির্ফ ঝাঁকি হ্যায়, কাশী মথুরা বাকি হ্যায়’। সেই পথেই এগিয়েছে পরবর্তীকালে কাশী ও মথুরার বিতর্কও। ২০২৪ সালের শেষ লগ্নে মসজিদ-মন্দির বিতর্কে যুক্ত হয়েছে আজমির শরিফের নাম। দরগার নীচে প্রাচীন শিব মন্দির আছে দাবি করে স্থানীয় আদালতে মামলা হয়েছে। সেই আবেদন শুনানির জন্য গ্রহণ করে আজমির আদালত। যা নিয়ে দেশজুড়ে নতুন উত্তাপ ও উত্তেজনার আবহ সৃষ্টি হয়। যদিও সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, নিম্ন আদালত ধর্মস্থান বিতর্কে কোনও সিদ্ধান্ত যেন না নেয়।
হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি নতুন উদ্যমে ময়দানে নেমেছে যে, আর একটি রামমন্দির ইস্যু পাওয়া গেল। কিন্তু মোহন ভাগবত ধাক্কা দিয়েছিলেন প্রথমে। দেশজুড়ে মাথাচাড়া দেওয়া মন্দির-মসজিদ বিতর্কে নিয়ে সম্প্রতি উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি। সরসংঘচালকের ওই সর্তকীকরণের পরই খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির মৃত্যু দিবসে পবিত্র ঊরসের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী নিজেই চাদর পাঠালেন। এবং এভাবে বিতর্ককে স্তিমিত করার বার্তাও দিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। যা সরসংঘচালকেরই পরোক্ষ নির্দেশিকা। স্বাভাবিকভাবেই প্রথমে মোহন ভাগবত এবং তারপর প্রধানমন্ত্রী—সঙ্ঘ পরিবার ও সংগঠনগুলির দুই প্রধান চালিকাশক্তির এই বার্তায় কি আজমির শরিফ বিতর্ক দূর হল? দেখার সেটাই।