কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
গোয়েল এদিন বলেন, ‘চীনে মেটানিউমো ভাইরাস সংক্রমণের খবর মিলেছে। একটা বিষয় স্পষ্ট করে বলে দেওয়া দরকার। সাধারণ সর্দিকাশির জন্য যে সব সাধারণ ভাইরাস দায়ী থাকে, এই মেটানিউমো ভাইরাস তার মতোই। শুধু খুব বয়স্ক বা একেবারে শিশুদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাস সংক্রমণে ফ্লুয়ের মতো উপসর্গ দেখা যায়।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘আমরা সারা দেশে শ্বাসজনিত রোগের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখেছি। গত ডিসেম্বরে এই সংখ্যা বাড়েনি। কোনও নির্দিষ্ট অঞ্চলে প্রচুর মানুষের সংক্রমণের শিকার হয়েছে, এমন কোনও ঘটনাও পাওয়া যায়নি।’ তিনি জানান, শীতের সময় এমনিতেই শ্বাসজনিত সংক্রমণ বৃদ্ধি পায়। এর জন্য সব হাসপাতালই তৈরি রয়েছে। এইচএমপিভির নির্দিষ্ট কোনও চিকিত্সা নেই। তাই এর সংক্রমণ ঠেকাতে আগাম প্রতিরোধই হচ্ছে মূল মন্ত্র। চিকিত্সকরা জানিয়েছেন, সর্দিকাশি হলে ভিড় এড়িয়ে চলা, রুমাল ব্যবহার ও সাধারণ ওষুধ খাওয়ার মতো বিষয় মেনে চললেই শ্বাসজনিত সংক্রমণ আটকে দেওয়া সম্ভব।
এদিকে, নতুন ভাইরাসের উত্পত্তি কীভাবে হয়েছে, তা জানতে চীনের কাছ থেকে আরও বেশি তথ্য চেয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু। কোভিডের সময় বেজিংয়ের বিরুদ্ধে প্রকৃত তথ্য লুকোনোর অভিযোগ উঠেছিল। তবে, হু তথ্য চাওয়ার পর চীন জানিয়েছে, কোভিডের ক্ষেত্রে তারা কোনও তথ্য গোপন করেনি, এইচএমপিভির ক্ষেত্রেও তারা প্রয়োজনীয় সব তথ্য দেবে।