ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বাধায় চিন্তা ও উদ্বেগ। বেকারদের ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মপ্রাপ্তির প্রবল যোগ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সম্প্রতি প্রধান বিচারপতিকে একটি চিঠি লিখেছিলেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুনরাম মেঘওয়াল। সেখানে পরবর্তী বিচারপতির নাম জানতে চাওয়া হয়। তারপরই নিয়ম মেনে বিচারপতি খান্নার নাম সুপারিশ করেছেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়। সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে খবর,বর্তমানে সিনিয়র বিচারপতিদের তালিকায় চন্দ্রচূড়ের পরেই রয়েছেন খান্না। ২০১৯ সালের ১৮ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি পদে উন্নীত হয়েছিলেন তিনি। তার ছ’বছরের মধ্যেই প্রধান বিচারপতি পদে বসতে চলেছেন তিনি। তাঁর নামে চূড়ান্ত সিলমোহর পড়লে ১৩ মে ২০২৫ সাল পর্যন্ত এই পদে থাকবেন বিচারপতি খান্না। অর্থাৎ ছ’ মাস দেশের প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব সামলাবেন।
১৯৬০ সালের ১৪ মে জন্মগ্রহণ করেন বিচারপতি খান্না। তাঁর বাবা দেবরাজ খান্নাও দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি ছিলেন। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেন বিচারপতি খান্না। ১৯৮৩ সালে আইনজীবী হিসেবে দিল্লি বার কাউন্সিলে নাম নথিভুক্ত করেন। রাজধানীর তিস হাজারি জেলা আদালত থেকে কর্মজীবন শুরু করেন। তারপরই দিল্লি হাইকোর্টে যোগ দেন। ২০০৫ সালে দিল্লি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে উন্নিত হন। পরের বছরই স্থায়ী বিচারপতি পদে নিযুক্ত করা হয় তাঁকে। তবে কখনও হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হননি। সেখান থেকেই সরাসরি সুপ্রিম কোর্টে পা রাখেন বিচারপতি খান্না। তথ্যাভিজ্ঞ মহলের মতে, নিজের রাজ্যের হাইকোর্ট থেকে সরাসরি সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি পদে নিযুক্ত হওয়ার বিরল রেকর্ড রয়েছে তাঁর। ১৯৯৭ সাল থেকে মাত্র ছ’জন বিচারপতির এই নজির রয়েছে।