ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বাধায় চিন্তা ও উদ্বেগ। বেকারদের ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মপ্রাপ্তির প্রবল যোগ। ... বিশদ
দেওয়ার গোপন ছক রয়েছে রেলের? অবশ্য এমন আশঙ্কা করছেন রেলযাত্রীদের একাংশ।
একইসঙ্গে রেল বোর্ড স্পষ্ট করে দিয়েছে, ইতিমধ্যেই যাঁরা ১২০ দিনের হিসেবে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কেটেছেন, অর্থাৎ, ৩১ অক্টোবরের আগে পর্যন্ত যাঁরা আগের নিয়মেই টিকিট বুক করেছেন, সেইসব টিকিট বৈধ থাকবে। সংশ্লিষ্ট রেলযাত্রীরা সেই টিকিটেই ট্রেনে সফর করতে পারবেন। পাশাপাশি এক্ষেত্রে ট্রেনের টিকিট বাতিলেও কোনও সমস্যা হবে না রেলযাত্রীদের। ২০১৫ সালের ১ এপ্রিল থেকে ট্রেনের এই অ্যাডভান্স রিজার্ভেশন পিরিয়ড (এআরপি) ৬০ থেকে বাড়িয়ে ১২০ দিন করেছিল রেলমন্ত্রক।
বৃহস্পতিবার রেলমন্ত্রক জানিয়েছে, যাত্রীদের স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত। কারণ দেখা যাচ্ছে, অনেক যাত্রী টিকিট বাতিলও করেন না। ফলে সিট খালি পড়ে থাকে। রেলের পরিভাষায় একে নো-শো ট্রেন্ড বলে। ওইসব আসনের ক্ষেত্রে কালোবাজারিও হয়। রেল জানিয়েছে, জার্নির ৬১তম দিন থেকে ১২০তম দিনের মধ্যেই ২১ শতাংশ ট্রেনের টিকিট বাতিল করেন যাত্রীরা। ‘নো শো ট্রেন্ডে’র হার প্রায় চার থেকে পাঁচ শতাংশ। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পর ২০১৫ সালে তাহলে মোদি সরকার এই এআরপি বাড়িয়ে দিয়েছিল কেন?