ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
ওই বাড়ির মালিক জানান, গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে হীরালাল শর্মা নামে ওই ব্যক্তি ও তাঁর মেয়েদের বাইরে দেখা যায়নি। শনিবার সকালে ঘর থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে তিনি দরজায় ধাক্কা দেন। তবে সেটি ভিতর থেকে বন্ধ ছিল। তখনই তিনি পুলিসে খবর দেন। পুলিস এসে দরজা ভেঙে পাঁচটি মৃতদেহ উদ্ধার করে। জানা গিয়েছে, চার যুবতীর মধ্যে দু’জন শারীরিক প্রতিবন্ধী। প্রতিবেশীরা জানান, বছর খানেক আগে হীরালালের স্ত্রী ক্যান্সারে মারা যান। তারপর থেকেই তিনি মুষড়ে পড়েছিলেন। কারও সঙ্গে খুব বেশি কথা বলতেন না। তবে দুই মেয়ের চিকিৎসার জন্য প্রায়শই তাঁকে হাসপাতালে যেতে হতো। মনে করা হচ্ছে, পেশায় ছুতোর মিস্ত্রি হীরালাল আর্থিক সঙ্কটে ভুগছিলেন। সেই অবসাদেই চার মেয়েকে খুন করে তিনি আত্মঘাতী হন। পুলিস ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।