লাদাখে ভারত-চীন সীমান্তে সায়ক নদীর জলে ভেসে গেলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর পাঁচ জওয়ান। এর মধ্যে একজন জুনিয়র কমিশনড অফিসার। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে লাদাখের নিওমা-চুশুল এলাকায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে শুক্রবার রাত একটা নাগাদ।
‘বিজেপির কফিনে শেষ পেরেক পোঁতার সময় এসে গিয়েছে। আগামী দিনে ঝাড়খণ্ডে বিজেপির কোনও চিহ্ন মিলবে না। পুরোপুরি ধুয়েমুছে সাফ হয়ে যাবে।’ জেল থেকে বেরিয়ে প্রথম কর্মিসভাতে এভাবেই গেরুয়া শিবিরকে তুলোধোনা করলেন জেএমএমের কার্যনির্বাহী প্রধান তথা ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমম্ত সোরেন।
স্রেফ মুখের কথা নয়। দলের কর্মসমিতির বৈঠকে প্রস্তাব অনুমোদন করিয়ে নিলেন নীতীশ কুমার। দুই সংকল্প। প্রথমত, বিহারকে দিতে হবে স্পেশাল স্টেটাস। দ্বিতীয়ত অনগ্রসরদের জন্য সংরক্ষণ আরও বাড়াতে হবে। ৬৫ শতাংশ করতে হবে সংরক্ষণ।
বৃহস্পতিবার ভেঙে পড়েছিল জব্বলপুর বিমানবন্দরের ছাদের একাংশ। পরদিনই দিল্লি বিমানবন্দরের এক নম্বর টার্মিনালের ছাদ, পিলার সহ গোটা কাঠামো ভেঙে পড়ে। দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে এক ব্যক্তির। আহত বেশ কয়েকজন। ২৪ ঘণ্টার মধ্যেএকই ধরনের ঘটনার সাক্ষী থাকল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাত।
বছরে দু’কোটি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু কর্মসংস্থান দূর অস্ত, উল্টে ৪৫ বছর পর বেকারত্বের রেকর্ড গড়েছে ভারত। সেই সব পরিসংখ্যানকে অবশ্য পাত্তা না দিয়েই সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ৪০০ পারের ফানুস উড়িয়েছিলেন মোদি।
ইস্যু একাধিক। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান দু’টি এজেন্ডাকেই বেছে নিয়েছিল দিল্লির শাসক দল আম আদমি পার্টি (আপ)। মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ‘অনৈতিক’ভাবে গ্রেপ্তার করা এবং কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির অপব্যবহার।
বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি পদে জে পি নাড্ডার মেয়াদ কি আরও বাড়তে চলেছে? আগামী জানুয়ারি মাসে নতুন সভাপতি নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত সম্ভবত নাড্ডাকেই দায়িত্বে রেখে দেওয়া হবে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে দলের সভাপতি হিসেবে নাড্ডার মেয়াদ শেষ হয়েছিল।
কে কী খাবে, কার পুজো করবে—তা কেউ ঠিক করে দিতে পারেন না। সংবিধানই ভারতের প্রত্যেক নাগরিককে এই অধিকার দিয়েছে। নাগরিকদের এই অধিকারে কোনও রকম হস্তক্ষেপ বরদাস্ত করা হবে না।
বিরোধীদের সংবিধান নিয়ে হামলার জবাবে হাতিয়ার জরুরি অবস্থা। লোকসভা অধিবেশেনের শুরুতেই ইন্দিরা গান্ধীর আমলকে টেনে কংগ্রেসকে নিশানা করেছে বিজেপি। জরুরি অবস্থায় ৫০ বর্ষপূর্তিতে জরুরি অবস্থা নিয়ে সরব হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
আর্থিক তছরুপের সঙ্গে যুক্ত কেরল সিপিএম। কারুভান্নুর সার্ভিস কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্ক দুর্নীতি মামলায় এমনই অভিযোগ আনল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। আর এই তছরূপের ঘটনায় ব্যাঙ্কে গচ্ছিত সিপিএমের ৭৮ লক্ষ টাকা ও জমি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি।
: লোকসভার ডেপুটি স্পিকার পদ নিয়ে এখনও উচ্চবাচ্য করছে না মোদি সরকার। কিন্তু বিরোধী মহাজোট ‘ইন্ডিয়া’ চমক দিতে প্রস্তুত। খোদ রামমন্দিরের মাটিতে বিজেপির জয়রথ রুখে দেওয়া অবধেশ প্রসাদের উপরেই বাজি ধরছে তারা।
‘লোকসভা ভোটের ফলাফল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক ও নৈতিক’ পরাজয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদ আঁকড়ে বসে। যেন সব আগের মতোই আছে। কিছুই বদলায়নি।’ একটি সর্বভারতীয় সংবাদপত্রে কলম ধরে মোদিকে এভাবেই আক্রমণ করলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী।
ভোট বড় বালাই। আর তাও যদি বাংলার ভোট হয়। ১০০ দিনের কাজ ও আবাসের প্রাপ্য আটকে রাখার কৌশল যে শেষ পর্যন্ত নরেন্দ্র মোদির ভোটব্যাঙ্কে ধস নামিয়েছে, তা হাড়ে হাড়ে বুঝেছে গেরুয়া শিবির।
রাজ্যের আপত্তিতে ‘তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি’ দীর্ঘদিন আটকে রয়েছে। তারই মাঝে বাংলাকে এড়িয়ে ‘ফরাক্কা-গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তি’ নবীকরণে ভারত-বাংলাদেশ ‘যৌথ কারিগরি কমিটি’ তৈরি হয়েছে। গত শনিবার দিল্লিতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও শেখ হাসিনার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এই নিয়ে অগ্রগতি ঘটে।
হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
মুম্বই: রাজনীতির বৃত্তে তাঁদের অহি-নকুল সম্পর্ক। কিন্তু বিধানসভায় দুই নেতার ‘আকস্মিক সাক্ষাৎ’ ঘিরে গুঞ্জন মহারাষ্ট্র রাজনীতিতে। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে মহারাষ্ট্র বিধানসভার বাদল অধিবেশন। আর প্রথম দিনেই বিধানসভায় লিফ্টের সামনে মুখোমুখি হয়ে পড়লেন উদ্ধব থ্যাকারে ও দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। প্রাথমিক অস্বস্তি কাটিয়ে রাজ্যের দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পরস্পরের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সেই কথোপকথন ক্রমেই দীর্ঘায়িত হচ্ছে। মহারাষ্ট্রে সামনেই বিধানসভা ভোট। সেই প্রেক্ষিতেই উদ্ধব-ফড়নবিশের এই দীর্ঘ বাক্যালাপ ঘিরে চর্চা তুঙ্গে ওঠে। তাহলে কি দুই নেতার মধ্যে কোনও গোপন কথা হল লিফ্টে? শুরু হয় জল্পনা। যদিও পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপি নেতার সঙ্গে এই সাক্ষাৎ-পর্ব নিয়ে নিছক রসিকতা করতেই দেখা গেল শিবসেনা (ইউবিটি) প্রধানকে। উদ্ধব বলেন, ‘এখন থেকে আমরা সব গোপন বৈঠক লিফ্টেই করব।’ ১৯৬৫ সালের হিন্দি সিনেমা ‘জব জব ফুল খিলে’-র একটি জনপ্রিয় গানের প্রসঙ্গ টেনেও ওই সাক্ষাৎ নিয়ে মজা করেন উদ্ধব। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ও দেবেন্দ্রজি যখন লিফ্টে ছিলাম, মানুষের নিশ্চয় সেই গানটির কথা মনে পড়ছিল— না না করতে প্যার তুমহি সে কর বইঠে। তবে তেমন কিছুই হয়নি। ওই সাক্ষাৎ ছিল নিছক অপ্রত্যাশিত।’
লোকসভা নির্বাচনে মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস, শিবসেনা (ইউবিটি), এবং এনসিপির শারদ পাওয়ার গোষ্ঠীর জোট মাত দিয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ-কে। বিরোধীদের মহা বিকাশ আঘাড়ি জিতেছে ৩০টি আসনে। এনডিএ পেয়েছে মাত্র ১৭টি আসন। ফলে আসন্ন বিধানসভা ভোটে রীতিমতো চাপে গেরুয়া শিবির। এদিন সাংবাদিক বৈঠকে উদ্ধবের কাছে প্রশ্ন করা হয়, বিরোধী জোটের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী কে? শিবসেনা (ইউবিটি) প্রধানের চটজলদি জবাব, বিরোধী জোট যথা সময়েই মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীর নাম ঘোষণা করবে। তার আগে বিজেপির উচিত তাদের নেতৃত্বাধীন সরকারের ‘ব্যর্থতার মুখ’ কে, সেটা ঘোষণা করা। অর্থাৎ বিজেপির পাশাপাশি তাদের দুই জোটসঙ্গী মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিদ্ধের শিবসেনা শিবির ও উপ মুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের এনসিপি গোষ্ঠীকে একযোগে কটাক্ষ করলেন উদ্ধব। সেই সঙ্গেই এদিন তিনি প্রশ্নপত্র ফাঁস ও অযোধ্যার রামমন্দিরে বৃষ্টির জল ঢোকার ঘটনা নিয়েও বিজেপিকে তোপ দাগেন।
লোকসভা ভোটের ধাক্কাই এখন বিজেপি জোট সরকারের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথা। আসন্ন বিধানসভা ভোটের দিকে তাকিয়ে তাই নয়া জনমোহিনী প্রকল্প ঘোষণার পথে হাঁটতে পারে মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধের সরকার। ধাক্কা সামলাতে গেরুয়া শিবিরের নজর মহিলা ভোটে। আর তাই মধ্যপ্রদেশের ধাঁচে মহারাষ্ট্রেও ‘লাডলি বেহনা’ ধরনের কোনও প্রকল্প ঘোষণা হতে পারে বলে খবর। এই প্রকল্পের আওতায় গরিব পরিবারের মহিলাদের মাসে দেড় হাজার টাকা করে দেওয়া হতে পারে। - ফাইল চিত্র
লোকসভা নির্বাচনে মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস, শিবসেনা (ইউবিটি), এবং এনসিপির শারদ পাওয়ার গোষ্ঠীর জোট মাত দিয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ-কে। বিরোধীদের মহা বিকাশ আঘাড়ি জিতেছে ৩০টি আসনে। এনডিএ পেয়েছে মাত্র ১৭টি আসন। ফলে আসন্ন বিধানসভা ভোটে রীতিমতো চাপে গেরুয়া শিবির। এদিন সাংবাদিক বৈঠকে উদ্ধবের কাছে প্রশ্ন করা হয়, বিরোধী জোটের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী কে? শিবসেনা (ইউবিটি) প্রধানের চটজলদি জবাব, বিরোধী জোট যথা সময়েই মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীর নাম ঘোষণা করবে। তার আগে বিজেপির উচিত তাদের নেতৃত্বাধীন সরকারের ‘ব্যর্থতার মুখ’ কে, সেটা ঘোষণা করা। অর্থাৎ বিজেপির পাশাপাশি তাদের দুই জোটসঙ্গী মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিদ্ধের শিবসেনা শিবির ও উপ মুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের এনসিপি গোষ্ঠীকে একযোগে কটাক্ষ করলেন উদ্ধব। সেই সঙ্গেই এদিন তিনি প্রশ্নপত্র ফাঁস ও অযোধ্যার রামমন্দিরে বৃষ্টির জল ঢোকার ঘটনা নিয়েও বিজেপিকে তোপ দাগেন।
লোকসভা ভোটের ধাক্কাই এখন বিজেপি জোট সরকারের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথা। আসন্ন বিধানসভা ভোটের দিকে তাকিয়ে তাই নয়া জনমোহিনী প্রকল্প ঘোষণার পথে হাঁটতে পারে মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধের সরকার। ধাক্কা সামলাতে গেরুয়া শিবিরের নজর মহিলা ভোটে। আর তাই মধ্যপ্রদেশের ধাঁচে মহারাষ্ট্রেও ‘লাডলি বেহনা’ ধরনের কোনও প্রকল্প ঘোষণা হতে পারে বলে খবর। এই প্রকল্পের আওতায় গরিব পরিবারের মহিলাদের মাসে দেড় হাজার টাকা করে দেওয়া হতে পারে। - ফাইল চিত্র
