কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
রেল সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ২০ মিনিট নাগাদ শিয়ালদহ থেকে যাত্রী বোঝাই পদাতিক এক্সপ্রেস রওনা দেয়। এক ঘণ্টা যেতে না যেতেই মাঝপথে দাঁড়িয়ে পড়ে উত্তরবঙ্গগামী এই জনপ্রিয় ট্রেনটি। ইঞ্জিনসহ রেকটিতে একাধিক প্রযুক্তিগত ত্রুটি ধরা পড়ে। তার জেরে গতি রুদ্ধ হয়ে যায় ট্রেনটি। এই সময়ে বহু যাত্রী খাওয়া-দাওয়া সেরে বিশ্রামে চলে গিয়েছেন। দীর্ঘ সময় ট্রেনের ছন্দোময় ঝাঁকুনি বন্ধ থাকায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে বহু পর্যটক। কিন্তু শত চেষ্টার পরেও কী কারণে ট্রেন দাঁড়িয়ে রয়েছে, তা যাত্রীদের কাছে পরিষ্কার হয়নি। সূত্রের দাবি, দীর্ঘ সময় এই প্রযুক্তিগত বাধার জট কাটানোর চেষ্টা হলেও সমাধান সূত্রে মেলেনি। তা ঠিক করতে করতে ৬ ঘণ্টার বেশি লেগে যায়। ট্রেনের নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ এনজেপি ঢোকার কথা ছিল। সেই ট্রেন ওখানে পৌঁছয় বিকেল সাড়ে ৩টের পর। যাত্রীদের একাংশের দাবি, দীর্ঘ সময় মাঝপথে ট্রেন থমকে থাকায় কামরা জঞ্জালে ভরে যায়। একইভাবে কয়েকটি শৌচাগার ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে ওঠে। কেননা, পর্যাপ্ত জলের জোগান না-থাকায় বহু যাত্রী শৌচাগার ব্যবহার করতে পারেননি। একইসঙ্গে এই দীর্ঘ সময় ট্রেন লেট থাকায় পর্যটকদের সামগ্রিক পরিকল্পনা এলোমেলো হয়ে যায়। ক্ষুব্ধ যাত্রীদের একাংশের বক্তব্য, যাত্রা শুরুর আগে দূরপাল্লার এই ট্রেনগুলির সঠিক পরীক্ষা হয় না। তা না-হলে মাত্র একঘণ্টার মধ্যে ট্রেন বিগড়ে গেল কেন? প্রশ্ন যাত্রীদের।