কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
সূত্রের খবর, এর পাশাপাশি স্থানীয় ইস্যুগুলোকে হাতিয়ার করে সাধারণ মানুষকে আরও সংগঠিত করার কথা বলা হয়েছে এরিয়া কমিটিগুলিকে। রাজনৈতিক খসড়াতে একেবারে পরিস্কার বলা হয়েছে, আর জি কর আন্দোলনে যে মহিলারা রাস্তায় নামলেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ নেই। যোগাযোগ থাকলেও পার্টি বা গণসংগঠনে টেনে আনার সম্ভাবনা উজ্জ্বল নয়। পার্টিতে মহিলা সদস্য সংখ্যা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। সম্প্রতি দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা সম্মেলনে প্রস্তাবিত কমিটি থেকেই নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন ১৮ জন। রাজ্য কমিটির বৈঠকেও সেই প্রসঙ্গ উঠেছিল। সিপিএমের সাংগঠনিক জেলাগুলির মধ্যে কলকাতা রীতিমতো ‘হেভিওয়েট’। এখানকার সম্মেলনে কী হয়, বামেদের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীর পাশাপাশি সেদিকে নজর রয়েছে রাজনৈতিক মহলেরও। সম্মেলন উপলক্ষ্যে কলকাতা জেলা কমিটির দপ্তর প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনে সাজ সাজ ব্যাপার। নতুন করে রঙের পোঁচ পড়ছে বিভিন্ন মূর্তিতে। বড় বড় কাট-আউট লাগানো হচ্ছে। আর জি কর নিয়ে ছবিও আঁকা হবে। পার্টি সূত্রে খবর, এরিয়া কমিটিগুলির কাছ থেকে পার্টি আসলে কী চায়, সেই বিষয়টিও স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে।
আর জি কর-কাণ্ড নিয়ে রাজ্য তোলপাড় হলেও তারপর বেশ কয়েকটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপ নির্বাচনে জয়যাত্রা অব্যাহত রেখেছে তৃণমূল। এর অর্থ, লোকজন ওই ঘটনায় সোচ্চার হলেও ভোটে তার কোনও প্রভাব নেই। তাহলে কোন স্লোগানে মানুষকে আকৃষ্ট করা যাবে? কী হবে পার্টি লাইন? সম্মেলনে এসব নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ হবে বলে সূত্রের খবর। জানা গিয়েছে, প্রায় ৪০০ জন ডেলিগেট হচ্ছেন এবারের সম্মেলনে। সাদামাটা খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে দলের তরফে। ভাত-মাছ-মাংস-আলুপোস্ত থাকবে পাতে। শেষে নবদ্বীপের দই, জয়নগরের মোয়া।