স্বদেশের বা বিদেশের নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যালাভের সুযোগ পেতে পারেন। সব কাজে কমবেশি সাফল্যের যোগ। আয় ... বিশদ
এদিন রায় দানের সময়ই বিচারপতি বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, এই রায়ের দুটি ভাগ রয়েছে। তিনি সকলেরই জামিন মঞ্জুর করছেন। কিন্তু বিচারপতি সিনহা রায় তাঁর রায়ে ভিন্নমত দেন। তিনি পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুবীরেশ ভট্টাচার্য, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, শান্তিপ্রসাদ সিনহা ও অশোক সাহার জামিনের আবেদন নাকচ করেন। তবে বাকি চার অভিযুক্ত—এজেন্ট কৌশিক ঘোষ, শেখ আলি ইমাম, সুব্রত সামন্ত রায় এবং চন্দন মণ্ডলের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেন তিনি। ফলে এখন পার্থসহ মোট পাঁচজনের জমিনের বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে তৃতীয় বেঞ্চ।
এদিন দুই বিচারপতির ভিন্নমত পোষণের ক্ষেত্রে পার্থসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করা নিয়ে রাজ্য সরকারের অনুমতির প্রশ্ন উঠে এসেছে। আর রয়েছে প্রভাবশালী তত্ত্বের বিষয়টি। গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার হন ওই ন’জন। গ্রুপ সি মামলায় গ্রেপ্তার হন পার্থ, সুবীরেশ, অশোক, শান্তিপ্রসাদ এবং চন্দন। শুধুমাত্র সুব্রতকে গ্রেপ্তার করা হয় গ্রুপ ডি মামলায়। তবে পার্থ এবং চন্দন ছাড়া নবম-দশম শ্রেণির মামলায় সাতজনকেই গ্রেপ্তার করে সিবিআই। একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির মামলায় শুধু গ্রেপ্তার হন শান্তিপ্রসাদ। প্রায় ছ’মাস ধরে ওই জামিন মামলাগুলির শুনানি চলে হাইকোর্টে। এদিন সেই মামলাতেই রায় দান হল। অন্যদিকে, সুপ্রিম কোর্টেও ইডির মামলায় জামিন চেয়ে আবেদন করেছিলেন পার্থ। এদিন সেই মামলার শুনানির কথা থাকলেও তা পিছিয়ে গিয়েছে।