ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বাধায় চিন্তা ও উদ্বেগ। বেকারদের ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মপ্রাপ্তির প্রবল যোগ। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার ধর্মতলার বাসস্ট্যান্ডে ছিল অন্যান্য দিনের মতোই বাস ধরার জন্য ভিড়। ট্রেনের টিকিট না পেয়েই কম-বেশি সকলে এখানে বাস ধরতে এসেছেন। একদল বেড়াতে যাচ্ছেন দার্জিলিংয়ে। বলছিলেন, ‘আমরা তো চাকরি করি। সকলে ওভাবে ছুটিও নিতে পারি না। দিন পাঁচেক আগে ঠিক করলাম। সকলে ছুটি পেল। কিন্তু ট্রেনের টিকিট নেই। অগত্যা বেশি দামে ভলভো বাসের টিকিট কাটতে হল। ১২০ দিন কমে ৬০ দিন হলে মনে হয় সুবিধা হবে। কারণ অনেক এজেন্ট টিকিট খুললেই কিনে রেখে দেন। আমরা সাধারণ মানুষরা পাই না।’
লখনউ থেকে কলকাতায় প্রথমবার এসেছিলেন ফাহাদ হাসমি। বলছিলেন, ‘অবশ্যই ভালো উদ্যোগ। ৫০ শতাংশ দিন কমিয়ে আনলে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে।’ দূরে যেতে গেলে বাসের চেয়ে ট্রেন অনেক ভালো। তাই ট্রেনের টিকিট পাওয়ার খানিক সম্ভাবনা দেখা যেতেই খুশি ডামন্ডহারবারের রাহুল দেব। তিনি বলছিলেন, ‘অনেকেই আগের থেকে টিকিট কেটে রেখে দেন। আমরা যাঁরা এককভাবে টিকিট কাটছি, এতে তাঁদের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। নতুন ব্যবস্থায় মনে হয় সেই সমস্যা খানিকটা হলেও কমবে।’ তবে এখন সুরাহা বাস্তবে কতটা মিলবে, তা পরিষ্কার হবে নতুন নিয়ম কার্যকর হওয়ার কিছু পরেই।