ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
বিজ্ঞানীমহল সূত্রের খবর, চীনের তিয়ানজিং এলাকায় বাড়ি ওই তরুণীর। তাঁর এডিটেড স্টেম সেল তাঁরই শরীরে প্রতিস্থাপিত করবার পর একটার পর একটা আশ্চর্য ঘটনা দেখা যায়। প্রথমত, তিন মাসেরও কম সময়ে তরুণীর শরীরে ইনসুলিন স্বাভাবিকভাবে তৈরি হতে শুরু করে। দ্বিতীয়ত, সুগার পরিমাপের আধুনিক সূচক এইচবিএওয়ানসি’র মাত্রা হয়ে যায় আর পাঁচজন ডায়াবেটিস মুক্ত মানুষের মতোই।
পিজি হাসপাতালের এন্ডোক্রিনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ সতীনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার। যুগান্তকারী বলা চলে।’ এই গবেষণার সুফল কি টাইপ ২ রোগীরাও পেতে পারেন? ডাঃ মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘না। কিন্তু টাইপ ১ সুগারে আক্রান্ত শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের সম্পূর্ণ স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে কাজে দিতে পারে এই আবিষ্কার।’ বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকমহল সূত্রের খবর, স্টেম সেল প্রতিস্থাপনের পর ১ বছর পর্যন্ত এই থেরাপির সুস্পষ্ট সুফল মিলেছে। ৫ বছর পর্যন্ত গবেষণা হওয়া জরুরি। আর একটি বিষয় হল, ওই তরুণীর লিভারও প্রতিস্থাপন হয়েছিল। ফলে এমন এমন ওষুধপত্র তিনি খান, যেগুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দমিয়ে রাখে। এমন পরিস্থিতিই কি স্টেম সেল থেরাপির পক্ষে বিশেষ সহায়ক হল? আরও নিশ্চিত হওয়ার জন্য শুধুমাত্র টাইপ ১ সুগার আছে, এমন রোগীর উপর এই থেরাপির প্রয়োগ জরুরি বলে মনে করছেন অনেকে।