ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে সম্প্রতি ইস্তফা দিয়েছেন জহর সরকার। ফলে এই আসনে ভোট হবে কিছু দিনের মধ্যেই। ২০২৬ সালের ২ এপ্রিল পর্যন্ত সাংসদ হিসেবে কার্যকালের মেয়াদ ছিল জহরবাবুর। এই অবস্থায় বছর দেড়েকের জন্য উপনির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সাংসদকে নির্বাচিত করে দিল্লি পাঠাবে তৃণমূল। দিল্লিযাত্রার চর্চায় কারা? দলীয় সূত্রে খবর পাওয়া গিয়েছে, প্রাক্তন প্রশাসনিক কর্তা, চলচ্চিত্র জগৎ কিংবা বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে থেকে রাজ্যসভার নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই করতে চাইছে না তৃণমূল। এখানে শাসক দলের অভ্যন্তরীণ আলোচনায় উঠে এসেছে, কর্মীকে গুরুত্ব দেওয়ার প্রসঙ্গ। দীর্ঘদিন ধরে দলের জন্য কাজ করছেন, এমন ব্যক্তির খোঁজ করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে দেখা হচ্ছে, যাঁর নামে কোনও অভিযোগ নেই, স্বচ্ছ ভাবমূর্তি রয়েছে, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক বিষয়ে সম্যক জ্ঞান রয়েছে, এমন ব্যক্তিকে রাজ্যসভায় পাঠানো হবে। সেইসঙ্গে পরিষদীয় রাজনীতির খুঁটিনাটি জানেন, সংসদে দাঁড়িয়ে ভালো বক্তৃতা রাখতে পারবেন, দলের কথা তুলে ধরতে পারবেন, এমন ব্যক্তিকেই চিহ্নিত করার কাজ চলছে। এক্ষেত্রে দলের জন্য যিনি কাজ করছেন এবং একনিষ্ঠ কর্মীর পরিচয় বহন করছেন, তাঁর দিকেই ঝুঁকেই তৃণমূল নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, ভিন রাজ্য থেকে প্রার্থী দেওয়া হবে না এবার। এর আগে সুস্মিতা দেব, সাগরিকা ঘোষ, সাকেত গোখলকে রাজ্যসভায় পাঠিয়েছে তৃণমূল। তাঁরা ভিন রাজ্যের বাসিন্দা। এবার এরাজ্যের সঙ্গে মাটির যোগ রয়েছে, সেই ব্যক্তিকেই রাজ্যসভায় পাঠানোর বিষয়ে চিন্তাভাবনা করেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। শাসক দলের রাজ্যস্তরের এক নেতা বলেন, কর্মীরাই হলেন দলের সম্পদ। ফলে সব দিক দেখে দলীয় কর্মীদের মধ্যে থেকেই একজনকে এবার রাজ্যসভায় পাঠানোর ব্যাপারে আলোচনা চলছে।