কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
কীভাবে এল এই ভাবনা। ট্রাফিক বিভাগের এক অফিসারের কথায়, বাড়িতেই তাঁর ছোট সন্তান রয়েছে। শুধু তিনি নন, পুলিসে কর্মরত অনেকের বাড়িতেই শিশুরা রয়েছে। বাইরে বেরতে না পারায় তাদের মনের কী অবস্থা হচ্ছে, তা বাড়ির লোকেরাই ভালো বুঝতে পারছেন। তাদের বাড়িতে বসিয়ে রাখা রীতিমতো সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্ডোর গেমসের সেট হাতে দিয়ে তাদের কোনওক্রমে শান্ত করতে হচ্ছে। কিন্তু নিম্নবিত্ত মানুষ বা দিনমজুরদের পক্ষে তাঁদের সন্তানদের এই ধরনের ইন্ডোর গেমসের সেট কিনে দেওয়া কার্যত অসম্ভব। এই ঘরবন্দি শিশুদের স্বস্তি দিতেই এলাকার শিশুদের তালিকা তৈরি করতে শুরু করেন কলকাতা পুলিসের ট্রাফিক বিভাগের ইস্ট গার্ডের কর্তারা। তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন এক্ষেত্রে প্রাধান্য পাবে নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তানরা। সেইমতো কেনা হয় ইন্ডোর গেমসের সামগ্রী এবং রং, তুলি। বৃহস্পতিবার তা তুলে দেওয়া হয় শিশুদের হাতে। তা পেয়ে খুশি সকলেই। সেই সঙ্গে দেওয়া হয়েছে খাতা। যাতে নিশ্চিন্তে হোম ওয়ার্ক করতে পারে তারা। এদিন প্রায় ৭০ জন শিশুর হাতে এই ধরনের সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।