কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, লকডাউনের শুরু থেকেই আনাজপাতি বা অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকান যথারীতি খোলা ছিল। কিন্তু, তাদের মধ্যে কেউ কেউ জিনিসপত্রের দাম বেশি নিতে শুরু করে বলে অভিযোগ। এনিয়ে একটা অংশের মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। আবার দু’তিনটি দোকান খুলে রাখায় বাকি দোকানদাররা আপত্তি তোলেন। তাঁদের যুক্তি ছিল, দু’তিনটি দোকান খোলা থাকবে কেন? সব দোকানই বন্ধ রাখা হোক। এনিয়ে দু’পক্ষের ঝামেলাও হয়। শেষ পর্যন্ত বাজার কমিটি ও গ্রাম কমিটি সিদ্ধান্ত নেয়, বাজারের সব দোকানই বন্ধ থাকবে।
বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক অমিয় কামিলা বলেন, বাজার খোলা নিয়ে একটু ঝামেলা হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু আমরা লকডাউন মেনে চলা এবং জমায়েত এড়ানোর বিষয়টিকে বেশি প্রাধান্য দিয়েছি। কারণ বাজার বসলে মানুষের ভিড় বাড়ছে। কাউকে বলেও বিশেষ কাজ হচ্ছে না। সবদিক মাথায় রেখেই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
বিডিও মনোজ মল্লিক বলেন, সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান বন্ধ রেখে মানুষকে সমস্যায় ফেলা যাবে না। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।