কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
বৈঠকের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মন্ত্রী বলেন, রাজগঞ্জ ব্লকে ১২০০-র বেশি ভিনরাজ্য থেকে আসা শ্রমিক হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। এছাড়াও ১৩ জনকে রাজগঞ্জের একটি নার্সিংহোমে রাখা হয়েছে। ব্লকে যেসব যাযাবর ও পরিযায়ী শ্রমিক আছেন, তাঁদের খাবারের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। রেশন বিলির বন্দোবস্ত করা হয়েছে। রেশনের কুপন বিলির কাজও চলছে।
অন্যদিকে, এদিনই মন্ত্রী শিলিগুড়ির আনাজপাতির পাইকারি মার্কেট নয়াবাজার পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, সরকারি নির্দেশ মেনে বাজার খোলা হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে যাতে খাদ্যসামগ্রী কেনাকাটা করা হয়, সেটা বাজার কমিটিকে নিশ্চিত করতে নির্দেশ দেন। লকডাউন পরিস্থিতিতে খাবার পেতে কোনও সমস্যা হবে না বলে আগেই জানিয়েছিলেন মন্ত্রী।
এদিনও করোনা মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে শিলিগুড়ি পুরনিগমের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ৭২ বছর বয়সি যমুনা ঘোষ প্রয়াত স্বামীর পেনশন তহবিল থেকে ১০ হাজার টাকার চেক মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দেন। ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের পলি সিনহা ১০ হাজার টাকার চেক, মিত্র সম্মিলনী কর্তৃপক্ষ ২৫ হাজার টাকা, নর্থবেঙ্গল হ্যান্ডিক্যাপড রিহ্যাবিলিটেশন সোসাইটি ১৪ হাজার টাকার চেক প্রদান করে।
অন্যদিকে, বিএসএফের ৫১ নম্বর ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে এদিন সীমান্তবর্তী গ্রামের ১২৫টি দুঃস্থ পরিবারের হাতে খাদ্যসামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।