কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
সূত্রের খবর, কমিশনারেট থেকে বিভিন্নভাবে সচেতনতা প্রচার করা হচ্ছে। এটা তারই অংশ। রাস্তায় সাধারণ আঁকার পাশাপাশি সম্ভব হলে করোনার ছবি বা বার্তাকে ত্রিমাত্রিক আকারে লিখতে বলা হয়েছে। এর ফলে গাড়িতে করে যাওয়া মানুষও খুব সহজে এই তা দেখতে পাবেন। কমিশনারেটের এক কর্তার দাবি, প্রতিটি থানা এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার তিন-চার জায়গায় এই ছবি ও বার্তা লিখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাস্তায় ছবি-বার্তা লেখার পাশাপাশি এবার বিভিন্ন বাজারে মানুষের দাঁড়ানোর জন্য গোল আঁকাতেও বদল আনছে বিধাননগর পুলিস। একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের সঙ্গে এবিষয়ে বিধাননগর পুলিসের কথা হয়েছে। বাজারের বাইরে গোল আঁকার বদলে এবার বিধাননগর পুলিস ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কের লোগো এঁকে দিচ্ছে। কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, এতদিন চক বা ইটের টুকরো, এমনকী সাদা রং দিয়ে রাস্তায় গোল করা হচ্ছিল। কিন্তু মানুষের পায়ে পায়ে তা দ্রুত উঠে যাচ্ছে। ফলে কয়েকদিনের মধ্যেই বাজারে কেউ আর দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়াচ্ছে না। বললে তাঁদের দাবি, কোথায় দাঁড়াবো? মার্কিং কোথায়? এরপরেই সিদ্ধান্ত হয় আর কোনও বৃত্ত নয়। তার বদলে ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কের লোগো সর্বত্র আঁকা হবে। যেহেতু এটা রং দিয়ে করা হবে, তাই এর স্থায়িত্ব অনেক বেশিদিন হবে। কমিশনারেটের এক কর্তার কথায়, সব থানাকেই এরকম করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে সল্টলেকে কয়েকটি বাজারে করা হয়েছে। বাকি জায়গাতেও শীঘ্রই তা করা হবে।