শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
কোয়াইয়ের বক্তব্য, ট্রাইয়ের নির্দেশিকার পর টেলিকম সংস্থাগুলি স্প্যাম কল ও মেসেজ রোধে যথেষ্ট পদক্ষেপ করেছে। কিন্তু বৈধ ব্যবসায়িক কল এবং অবৈধ লোকঠকানো কলে রাশ টানা যায়নি, বরং তা বেড়ে গিয়েছে। তার কারণ, মোবাইল সংস্থাগুলি পদক্ষেপ করার পর, তা বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে ছড়িয়ে পড়ছে। তাতে মানুষ আরও আর্থিক বিপদে পড়ছেন। কোয়াই কর্তাদের বক্তব্য, সমস্যার মোকাবিলা যদি করতেই হয়, তাহলে শুধু টেলিকম সংস্থাগুলিকে নিয়ন্ত্রণ বা জরিমানা করলেই হবে না।
অ্যাপের মাধ্যমে যেভাবে সঙ্কট বাড়ছে, তাকেও নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। নিয়ন্ত্রণ করা উচিত টেলিমার্কেটিং সংস্থাগুলিকেও। প্রসঙ্গত, এর আগেও তারা দাবি করেছিল, ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়ে যে অ্যাপগুলিতে ভয়েস কল বা মেসেজ পাঠানোর সুবিধা
চালু আছে, সেগুলিকেও সরকার বিধির মধ্যে আনুক। কারণ, মোবাইল সংস্থাগুলি যে ভয়েস বা মেসেজ পরিষেবা দেয়, অ্যাপগুলিও একই ধরনের পরিষেবা দিয়ে থাকে। কিন্তু তাদের পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ করার কোনও পরিকাঠামো বা নিয়ম এদেশে নেই। এই ব্যাপারে কোয়াইয়ের ইঙ্গিত ছিল হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, গুগল মিটের মতো অ্যাপগুলিকে নিয়ে।