কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
বাগদার গাঙ্গুলাই গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল খালিদ মণ্ডলের বৃহস্পতিবার মৃত্যু হয়। তাঁর একমাত্র বোন থাকেন বাংলাদেশের সর্দার বারিপোতা গ্রামে। সেখানেই দাদার মৃত্যুর খবর পান বোন। মৃত দাদাকে শেষ দেখার জন্য তিনি আর্জি জানান বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের জওয়ানদের কাছে। বিষয়টি নিয়ে দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলেন। এরপর মৃত দাদাকে বোন যাতে শেষ দেখা দেখতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করা হয়। দু’দেশের আন্তর্জাতিক সীমান্তের জিরো পয়েন্টে আনা হয় এপারের মৃত আব্দুল খালিদ মণ্ডলের নিথর দেহ। বিজিবি’র জওয়ানরাও জিরো পয়েন্টে নিয়ে আসেন বোনকে। সেখানে দাঁড়িয়েই দাদাকে শেষ দেখা দেখেন বোন। দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর এমন মানবিক ভূমিকায় কৃতজ্ঞ মৃতের পরিজনরা। এনিয়ে বিএসএফ’র দক্ষিণবঙ্গ সীমান্তের জনসংযোগ কর্তা বলেন, বিএসএফের জওয়ানরা শুধু যে সীমান্তে নিরাপত্তা দেওয়ার কাজ করেন তাই নয়, পাশাপাশি সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারী মানুষের সামাজিক চাহিদা পূরণও করে থাকেন।