ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
মাটির গন্ধ নাকে নিয়ে ইতিউতি ঘোরার সময়েই দেখা প্রতিমা শিল্পী রাজা পালের সঙ্গে। গত দু’বছরে তিনি যথাক্রমে ১৮ এবং ২৩টি প্রতিমার বরাত পেয়েছিলেন। এবার সেই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৭। শিল্পী চায়না পালের স্টুডিওতে গিয়ে দেখা গেল, ছয়‑সাতজন কারিগর প্রতিমা তৈরির কাজের সঙ্গে যুক্ত। তাঁদের মধ্যেই দু’জন বললেন, ‘হাতে তো আর সময় বেশি নেই। তাই এখন ভোর থেকে অনেক রাত পর্যন্ত কাজ করতে হচ্ছে। বায়না ভালো মেলায় এবার অনেক আগে থেকেই প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বায়না করা দুর্গা প্রতিমার সঙ্গে থাকা লক্ষ্মী, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতী রং করা বাদ দিয়ে বাকি কাজ আগেভাগে করেই তা গোডাউনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে চিন্তা কিছু কমেছে।’ সব মিলিয়ে গত দু’বছরের তুলনায় এবার প্রতিমার বরাত বেশি মেলায় কুমোরটুলি স্ট্রিট, বনমালি সরকার স্ট্রিট, রবীন্দ্র সরণি সহ পটুয়াপাড়াজুড়ে এখন মৃৎশিল্পীদের ব্যস্ততা তুঙ্গে।