দেশ

বালাসাহেবের রাজনৈতিক উত্তরাধিকারের লড়াইয়ে অ্যাডভান্টেজ একনাথ সিন্ধে

মুম্বই: কারা প্রকৃত শিবসৈনিক? গদ্দার কারা? বালাসাহেব থ্যাকারের প্রকৃত রাজনৈতিক উত্তরাধিকারিই বা কে? উদ্ধব থ্যাকারে, নাকি একনাথ সিদ্ধে। শিবসেনার অভ্যন্তরীণ লড়াইয়ের অঙ্গ হিসেবে গোটা প্রচারপর্বে ঘুরে ফিরে এসেছে এই প্রশ্নগুলিই। যুক্তি, পাল্টা যুক্তির লড়াই চলেছে। প্রাক্তন বনাম বর্তমান মুখ্যমন্ত্রীর এই লড়াইয়ে আপাতত এগিয়ে রইলেন দ্বিতীয় জনই। একনাথ সিন্ধে। লোকসভা ভোটের খারাপ ফল এখন অতীত। বিধানসভা ভোটের ফলে জনতার আশীর্বাদ পেলেন বালাসাহেবের হাতে গড়া দলের ‘কর্মী’ একনাথ সিন্ধে। মুখ থুবড়ে পড়লেন পুত্র উদ্ধব থ্যাকারে।
দলীয় প্রতীক তির-ধনুক আগেই হাতছাড়া হয়েছিল উদ্ধবের। তবে লোকসভা ভোটের সাফল্যের পর উদ্ধব গোষ্ঠীর আশা ছিল, জনগণ বাল থ্যাকারের উত্তরাধিকারি হিসেবে তাদেরই বেছে নিয়েছে। সেই কারণেই প্রতি মূহূর্তে একনাথ শিবিরকে গদ্দারের তকমা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু লোকসভা ভোটের সেই সাফল্য ছ’মাসেই ফিকে। বিধানসভা ভোটের ফলে দেখা যাচ্ছে, নিভেছে উদ্ধবের ‘মশাল’। শুধু আসন সংখ্যায় নয়, জয়ের স্ট্রাইক রেটেও উদ্ধব শিবিরকে গোলের মালা পরিয়েছেন একনাথ সিন্ধে। মুখ্যমন্ত্রী সিন্ধের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা ৮১টি আসনে লড়ে জয়ী হয়েছে ৫৭টিতে। অর্থাৎ তাঁর শিবিরের জয়ের স্ট্রাইক রেট ৭০ শতাংশ। অন্যদিকে উদ্ধবের নেতৃত্বাধীন শিবির প্রার্থী দিয়েছিল ৯২টিতে। জয়ী হয়েছে মাত্র ১৮টিতে। অর্থাৎ তাঁর জয়ের স্ট্রাইক রেট সাকুল্যে ২০ শতাংশ। বিধানসভা ভোটে উদ্ধব শিবিরের থেকে তিনগুণ বেশি আসনে জয়ী হয়েছে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী সিন্ধের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা। অর্থাৎ, শিবসেনার রাশ ও বালাসাহেবের ‘রাজনৈতিক উত্তরাধিকারে’র লড়াইয়ে আপাতত অ্যাডভান্টেজ একনাথ সিন্ধে। তাহলে কি সিন্ধের বিরুদ্ধে ‘গদ্দার’ প্রচারই উদ্ধবের জন্য ব্যুমেরাং হল? বিধানসভা ভোটের এই ফল সেই প্রশ্নই তুলে দিচ্ছে।    
8h 8m ago
কলকাতা
রাজ্য
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.৬৭ টাকা৮৫.৪১ টাকা
পাউন্ড১০৪.৫৫ টাকা১০৮.২৭ টাকা
ইউরো৮৬.৮৯ টাকা৯০.২৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
23rd     November,   2024
দিন পঞ্জিকা