রঙিন গ্রাম! এমনটা আবার হয় নাকি! নিজের চোখে দেখলে, তবেই বিশ্বাস হবে। পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলার নয়া গ্রাম মানেই পটের গান আর পটের ছবি। বাংলার এই অঞ্চলের খ্যাতি আজ বিশ্বজুড়ে। এখানকার অধিকাংশ বাসিন্দার নামের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘চিত্রকর’ শব্দটি। নয়াতে পা রাখলেই আপনার চোখে শুধুই ফুটে উঠবে পটচিত্রে রঙিন, বর্ণময় বাংলার ইতিহাস, পুরাণ, সংস্কৃতি। পটচিত্র শুধু ছবি আঁকাই নয়, তার সঙ্গে থাকে পটের গানও। শিল্পীরা আগে গান বাঁধেন। তার পরে সেই গানের দৃশ্য আঁকা হয়। বছরের পর বছর ওঁদের হাতেই ফুটে উঠছে রামায়ণ, মহাভারত, চণ্ডীমঙ্গল, নানান দেবদেবীর ছবি। এমনকী রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে পট এঁকে যুদ্ধবিরোধী বার্তা দিয়েছেন শিল্পীরা।
প্রতিবার শীতের আমেজ পড়তে না পড়তেই তাঁদের গ্রামে যেন উৎসব শুরু হয়। বিভিন্ন জেলায় মেলা হওয়ার কারণে শিল্পীদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। রঙ-তুলি নিয়ে বসে পড়ে শিশুরাও। গ্রামে নতুন অতিথি এলে কেউ আবার গানও শোনান। গতবার বিক্রি ভালো হওয়ায় শিল্পীদের উৎসাহ দ্বিগুণ বেড়েছে। পটের কাজ করা ওড়না, টি-শার্টের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। শুধু পটের স্ক্রলই নয়, বর্তমানে এই শিল্প দেখা যাচ্ছে কাঁসার থালা, ট্রে, কেটলি, ছাতা, কুলো, বেতের তৈরি ছোট ছোট বাক্সেও। পটশিল্পীরা একটা সময় তাঁদের আঁকা পটচিত্র নিয়ে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পটের গান শুনিয়ে রোজগার করতেন। বর্তমানে তাঁদের অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। শিল্পীদের জন্য চালু হয়েছে একাধিক জনমুখী প্রকল্প। নতুন করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে পটের গ্রামকে। পর্যটকদের আনাগোনাও লেগেই রয়েছে। তাঁদের রাত্রিবাসের জন্য চালু হয়েছে হোমস্টে।
কার্তিক মাসের আরেক নাম দামোদর মাস। এই সময় অনেকে দামোদর ব্রত পালন করেন। স্কন্দপুরাণ মতে, ভগবান বিষ্ণুর সবচেয়ে প্রিয় মাস...
বাংলা হোক বা মুম্বই—একটা সময় দুই ক্ষেত্রেই দাপিয়ে কাজ করেছেন গীতা দত্ত। তখন তিনিই ছিলেন ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ গায়িকা। আজও...
তিনদিনের রাসযাত্রা শেষে চতুর্থ দিন গোষ্ঠ উৎসব। গঙ্গার ধারের রাসমঞ্চ থেকে শ্যামসুন্দর জিউ ও শ্রীরাধিকার মূল মন্দিরে ফিরে যাওয়ার পালা।...
ক্রয়মূল্য | বিক্রয়মূল্য | |
---|---|---|
ডলার | ৮৩.৫৯ টাকা | ৮৫.৩৩ টাকা |
পাউন্ড | ১০৫.০৬ টাকা | ১০৮.৭৯ টাকা |
ইউরো | ৮৭.৪৫ টাকা | ৯০.৮১ টাকা |