নতুন কর্মপ্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন দাম্পত্যজীবনে সখ্যতা বৃদ্ধি সন্তানের কর্ম সাফল্যে গর্ব। ... বিশদ
প্রচারের মাধ্যমে সরাসরি মানুষের সঙ্গে কানেক্ট করা যায়। বক্স অফিসে ছবি ভালো চললে মনে হয় প্রোমোশন কাজে লেগেছে। কিন্তু ছবিটা না চললে আমরা কারণ খুঁজতে শুরু করি। সেখানে প্রচারের স্ট্র্যাটেজিকেও অনেক সময় দোষারোপ করা হয়।
এই ধরনের কমেডি ঘরানা আপনি কতটা উপভোগ করেন?
দর্শক হিসেবে কমেডি দেখতে আমি ভালোবাসি। তাই কমেডি ছবিতে অভিনয় করতেও ভালো লাগে। এমনিতে আমি খুবই হাসিখুশি মানুষ। মেয়েদের জন্য সাধারণত এরকম চরিত্র লেখা হয় না। রাকুল (প্রীত সিং) আর আমি এই ছবিতে অনেক কিছু করার সুযোগ পেয়েছি।
আপনার প্রিয় কমেডি অভিনেতা কে?
রাজ (কুমার রাও) এক কথায় অসাধারণ। ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’ ছবিতে আমাকে রণবীর (সিং) মুগ্ধ করেছে। আয়ুষ্মানও (খুরানা) কমেডিতে তুখোড়। কার্তিক (আরিয়ান) সাধারণ মানুষের চরিত্রে দারুণ কমেডি করে। আর অক্ষয় (কুমার) স্যার পর্দার বাইরে খুবই রসিক এবং মজার, সেটাই পর্দাতে ধরা পড়ে।
কোন অভিনেত্রীর কমেডি আপনাকে অনুপ্রাণিত করে?
শ্রীদেবী। অতুলনীয় ছিলেন। করিশ্মা কাপুর, রবিনা ট্যান্ডনও এই ঘরানায় অসাধারণ কাজ করেছেন। আমার মনে হয় ৯০ দশকের অভিনেত্রীরা কমেডি করার অনেক সুযোগ পেতেন। এখন এটা কমে গিয়েছে। ইদানীং অভিনেত্রীদের কমেডি করার সুযোগ কম।
দশ বছরের অভিনয় জীবনে কোনও অনুতাপ আছে?
না, কোনও অনুতাপ আমার নেই। সব সাফল্য, সব ব্যর্থতা থেকেই শিখেছি।
আপনার অভিনেত্রী হওয়া নিয়ে যাঁরা প্রশ্ন তুলেছিলেন, আজ তাঁদের কী বলবেন?
নেতিবাচক কথা আমার ভিতরের আগুনকে আরও উস্কে দিত। আসলে আমি এমন একটা মানুষ যখন কেউ আমাকে বলে যে আমার দ্বারা করা সম্ভব নয়, তখন আমার মধ্যে এক অদম্য জেদ পেয়ে বসে। আর সেটা করার জন্য আমি তখন মরিয়া হয়ে যাই। আমি যখন অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম, তখন অনেক আত্মীয় এনিয়ে নানান প্রশ্ন তুলেছিলেন। এখন সেইসব আত্মীয়রা আমায় নিয়ে গর্ববোধ করেন, আমার খুব মজা লাগে (সশব্দে হেসে)।