নতুন কর্মপ্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন দাম্পত্যজীবনে সখ্যতা বৃদ্ধি সন্তানের কর্ম সাফল্যে গর্ব। ... বিশদ
রাসমেলা মাঠের পাশেই কোচবিহার পুরসভার নিয়ন্ত্রিত দেশবন্ধু মার্কেট গড়ে তোলা হয় ২০০০ সালে। পুরসভার তৎকালীন চেয়ারম্যান বীরেন কুণ্ডুর উদ্যোগে মার্কেটটি গড়ে তোলা হয়েছিল। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এই বাজারে সবমিলিয়ে শতাধিক ব্যবসায়ী রয়েছেন। বাজারের এমন বেহাল অবস্থা প্রসঙ্গে দেশবন্ধু মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক তপন সাহা বলেন, বাজারের অবস্থা এক কথায় জঘন্য। বলে বোঝানো যাবে না। একাধিকবার পুরসভাকে জানিয়েও কোনও সুরাহা মেলেনি। ভবন থেকে পলেস্তারা খসে পড়ছে। নিকাশি নালা অবস্থা শোচনীয়। বাজারের ভিতরে একটি মন্দির আছে, তার পাশেই নালার জমা জল থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। স্ল্যাবগুলির ভেঙে আছে। বাজারে আলোর ব্যবস্থা নেই। অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে সেখানে মদের আসর বসছে। ফলে ক্রমশ এই বাজার থেকে ক্রেতারা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এমনটা চলতে থাকলে আমরা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব।
এই মার্কেটে নিয়মিত বাজার করতে আসেন কোচবিহার শহরেরই বাসিন্দা তাপস দাস, সুপর্ণা দে বলেন, রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বাজারটির বেহাল অবস্থায়। ঠিকমতো রক্ষণাবেক্ষণ হয় না। বাজারে ঢোকার মুখে নালার উপর থাকা স্ল্যাবগুলি ভেঙে থাকায় যাতায়াতে খুবই সমস্যা হয়। বাজারের ভিতরে পর্যাপ্ত আলোও নেই।
কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, ওখানে মদের আসর বসলে তো আগে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ করে এগিয়ে আসা উচিত। পুলিসকে জানানো দরকার। তিনি আরও বলেন, বাজারে তো
পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা রয়েছে। তবুও আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখব। নিজস্ব চিত্র।