গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
পুজোর সময় ছোটবেলার কথা অনেক বেশি মনে পড়ে। কলকাতার বিখ্যাত পুজোগুলোর অন্যতম ৬৪ পল্লির পুজো, আমার মামাবাড়ির পাড়া। মাসি, মামা, মামির সঙ্গে পুজোতে আনন্দ করা ছোটবেলার রুটিন ছিল। আমি, দিদি আর মাসতুতো বোন পুজোর সময়টা মামারবাড়িতে কাটাতাম। এখন তো অনেকেই কলকাতার বাইরে চলে গিয়েছে। কোভিডের সময় মামিও মারা গিয়েছে। দিদা গত বছর চলে গেলেন। তিন বোনের সেই আনন্দ আর ফিরে আসবে না। পুজোর চারটে দিন সারাক্ষণ প্যান্ডেলেই থাকতাম। ভিড় সামলাতাম। সেসব দিন খুব মিস করি।
ওই পুজোতেই একবার ‘কুমারী’ হয়েছিলাম। তখন আমি অনেকটাই ছোট। কিন্তু আলাদা করে সাজানো হয়েছিল, কত খাবারের আয়োজন, সেসব মনে আছে। একটা দিন যেন আমার জন্যই স্পেশাল। গুরুজনরা প্রণাম করছেন দেখে অবাক হয়েছিলাম।