গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
এদিকে, মেডিক্যাল কলেজে ইন্টিগ্রেটেড ল্যাবরেটরির কাজও প্রায় শেষের পথে। চলতি বছরেই এই ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরি চালু করা সম্ভব হবে বলে কর্তৃপক্ষের আশা। এই ল্যাবরেটরি চালু হলে সারা জেলা থেকে রক্ত সহ বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা এখানে করা যাবে। শুধুমাত্র মেডিক্যাল কলেজই নয়, ব্লকস্তরের হাসপাতাল থেকে আসা রক্ত ও অন্যান্য পরীক্ষার নমুনাও এখানে পাঠানো হলে সেসবেরও পরীক্ষা করা হবে। কোচবিহারের মহারাজা জিতেন্দ্রনারায়ণ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ নির্মলকুমার মণ্ডল বলেন, লাইব্রেরিতে নতুন বই আনা হয়েছে। সেগুলি সাজানো হয়েছে। ক্যাটালগ, রিডিং রুম, জার্নাল রুম সহ একাধিক কাজ হয়েছে। ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরির কাজও প্রায় শেষ হয়ে এসেছে। সেখানে ইলেকট্রিকের কিছু কাজ বাকি রয়েছে। আশা করছি চলতি বছরেই এই ল্যাবরেটরি চালু করা সম্ভব হবে।
কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ চালু হওয়ার পর ধীরে ধীরে তাকে গুছিয়ে তোলার কাজ চলছে। আগে কলেজ অস্থায়ী জায়গায় হলেও বছর কয়েক আগে বিল্ডিং নির্মাণ করে সেখানে প্রশাসনিক ভবন ও পঠনপাঠনের কাজ শুরু হয়েছিল। বর্তমানে মেডিক্যাল কলেজে প্রায় ৪০০ ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা করেন। এঁদের জন্যই দীর্ঘদিন ধরে একটি ভালো লাইব্রেরি গঠনের দাবি ছিল। সেই কাজের জন্য আগে থেকেই অর্থ চাওয়া হয়েছিল। কিছুদিন আগে অর্থ বরাদ্দ হলে মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রায় ৪০ লক্ষ টাকার বই কেনে। সেই বই ও আগের বই দিয়েই এই লাইব্রেরিটিকে এবার সাজিয়ে তোলা হয়েছে। এখানকার রিডিং রুমটি সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। পাশাপাশি সেন্ট্রাল লাইব্রেরি সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকবে বলে জানা গিয়েছে। নিজস্ব চিত্র।