গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
কলকাতাতেই রয়েছে এমন একাধিক উদাহরণ। যোধপুর পার্ক বয়েজ স্কুলে যেমন দু’মাসে প্রায় ৯০ হাজার টাকা বিল এসেছিল। তা অবশ্য স্কুল মিটিয়েই দিয়েছে। প্রধান শিক্ষক অমিত সেন মজুমদার বলেন, ‘শিক্ষাদপ্তরের নির্দেশ পাওয়ার পরেই আমরা গুগল ফর্মে সমস্ত নথি জমা দিয়েছি।’ প্রসঙ্গত, আগামী কাল অর্থাৎ শুক্রবারের মধ্যে এই নথি জমা দেওয়ার সময়সীমা রয়েছে। একইসঙ্গে উচ্চশিক্ষা দপ্তরের তরফেও কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ক্ষেত্রে এই সংক্রান্ত নথি চাওয়া হচ্ছে। কলকাতার মধ্যে বেশকিছু কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল। সেগুলি ডিসিআরসিও হয়েছিল। শিক্ষানুরাগী ঐক্যমঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিঙ্কর অধিকারী বলেন, ‘রাজ্য সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে তা দ্রুত কার্যকর করা হোক। বহুদিন ধরে আমরা শুনে আসছি স্কুলগুলি এবার সেই টাকা পাবে। তবে, নির্বাচনের ফল প্রকাশের পরে অনেক সময় পেরিয়ে গিয়েছে। সেই টাকা স্কুলগুলির অ্যাকাউন্টে জমা পড়েনি।’