গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
লড়াই কঠিন হলেও বিজেপি প্রার্থী ক্যাপ্টেন যোগেশ বৈরাগীর বিরুদ্ধে কয়েকটি ফ্যাক্টরের জন্য এগিয়ে থাকতে পারেন ভিনেশ। প্রথমত, জাঠদের মধ্যে ভিনেশের জনপ্রিয়তা। হরিয়ানার মোট জনসংখ্যার ২২ থেকে ২৭ শতাংশ জাঠ সম্প্রদায়ের। বিজেপি কোনওদিনই জাঠ সম্প্রদায়ের সমর্থন সেভাবে পায়নি। তবে এই সম্প্রদায়ের ভোট ভাগাভাগি হয়ে যাওয়ার সুফল তারা ঘরে তুলেছে। কিন্তু কৃষক আন্দোলন, অগ্নিবীর ইস্যু, কুস্তিগিরদের আন্দোলেনর মতো ঘটনার জাঠরা আরও বেশি করে বিজেপির বিপক্ষে চলে গিয়েছে। যার ফল লোকসভা নির্বাচনেও ভুগতে হয়েছে পদ্ম-শিবিরকে। ৬৪ শতাংশ জাঠই কংগ্রেস-আপ জোটকে সমর্থন জানিয়েছিল। বিজেপি পেয়েছিল ২৭ শতাংশের ভোট। অন্যদিকে, আইএনএলডি ও জেজেপির দিকে গিয়েছিল নয় শতাংশ জাঠের ভোট। জাতপাতের অঙ্কের পাশাপাশি হরিয়ানার মতো রাজ্যে নারী স্বাধীনতার প্রতীক হয়ে উঠেছেন ভিনেশ। কুস্তিগিরদের আন্দোলনে তাঁর সক্রিয় ভূমিকা মহিলা ভোটারদের মধ্যেও প্রভাব ফেলতে পারে।
ভোট ময়দানে ভিনেশের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী আপের প্রার্থী কবিতা দালাল। তিনি আবার ডব্লুডব্লুই-এর একমাত্র ভারতীয় মহিলা প্রতিযোগী। ভোট প্রচারে নিজেকে জুলানার বেটি বলছেন কবিতা। এর জবাব দিতেই প্রচারে নিজেকে ‘জুলানার বধূ’ হিসেবে তুলে ধরেছেন ভিনেশ। তাঁর স্বামী সোমবীর রাঠির পরিবার আদতে জুলানা সংলগ্ন বাখতা খেরা গ্রামের বাসিন্দা। আর সেই পরিচয়কেই হাতিয়ার করেছেন ভিনেশ। গ্রামীণ এলাকায় ঐতিহ্যশালী পোশাকে প্রচার চালাচ্ছেন তিনি। ভিনেশের বক্তব্য, ‘আমি এই এলাকার পুত্রবধূ। আর আমি এই এখান থেকে কোথাও যাব না।’