গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
দীর্ঘ ৯ বছর আলাপ-আলোচনার পর ১৯৬০ সালের সেপ্টেম্বরে বিশ্বব্যাঙ্কের মধ্যস্থতায় চুক্তিতে সই করে নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদ। এর ফলে বেশ কয়েকটি আন্তঃসীমান্তস্থিত নদীর জল ব্যবহারে দুই পক্ষের মধ্যে সহযোগিতা এবং তথ্য বিনিময়ের একটি প্রক্রিয়া নির্ধারিত হয়। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সেই চুক্তিতে বেশকিছু পরিবর্তন অবধারিত হয়ে পড়েছে বলে মনে করছে মোদি সরকার। নোটিসে জনসংখ্যার পরিবর্তন, পরিবেশগত সমস্যা সহ একাধিক সমস্যার কথা তুলে ধরেছে ভারত। তবে এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হিসেবে পাক সন্ত্রাসবাদের বিষয়টি তুলে ধরেছে নয়াদিল্লি। সূত্রের খবর, কিষাণগঙ্গা ও রাতলে জলবিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে দীর্ঘ বিতর্কের মধ্যেই এই নোটিসটি পাঠানো হয়েছে। সিন্ধু জলচুক্তির অধীনে বিবাদ নিষ্পত্তি জন্য ভারত সহযোগিতা করছে না বলে এর আগে একাধিকবার অভিযোগ করেছে পাকিস্তান। যার ভিত্তিতে বিশ্বব্যাঙ্ক সম্ভাব্য বিকল্পের কথা বলে। নয়াদিল্লি বরাবরই নিরপেক্ষ-বিশেষজ্ঞ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তিতে জোর দিয়েছে।