পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
১৯৫২ থেক ১৯৬২, বিশ্ব ফুটবল মানচিত্রে ভারতের অবস্থানকে সোনার অক্ষরে চিহ্নিত করে যাওয়া প্রশিক্ষক সৈয়দ আবদুল রহিমের বায়োপিক ‘ময়দান’-এ চুনীর ভূমিকায় রয়েছেন অমর্ত্য। যে চুনীর অধিনায়কত্বে ১৯৬২ সালে জাকার্তা এশিয়ান গেমস- এ ফুটবলে সোনা জিতেছিল ভারত।
এখনও ঘোর কাটছে না অমর্ত্যর। বললেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ফাইনাল ম্যাচ খেলার মতো টেনশন হচ্ছে। ছবি শুরুর আগে মায়ের (অভিনেত্রী চৈতি ঘোষাল) সঙ্গে গিয়ে চুনী স্যার ও প্রদীপ স্যারের আশীর্বাদ নিয়ে এসেছিলাম। ওঁদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ পেয়েছিলাম। টানা এক বছর ধরে আমাদের ট্রেনিং হয়েছিল। চুনী গোস্বামীর ড্রিবল করার কৌশল, মাঠের বাইরের ব্যক্তিত্ব, বিপুল চাপ ও উপেক্ষা মাথায় নিয়ে অধিনায়কত্ব করে যাওয়ার মনের জোর সব একটু একটু করে শিখেছি মূলত পরিচালক অমিত শর্মার কাছে।’
আপশোস একটাই। ভারতীয় ফুটবলের ‘থ্রি মাস্কেটিয়ার্স’-এর কেউই আর ইহজগতে নেই।
‘মা আর দাদুর (শ্যামল ঘোষাল) সূত্রে ওঁরা আমায় খুব স্নেহ করতেন। আমার চুনী গোস্বামী হয়ে ওঠাটা চুনী স্যারই তো দেখতে পাবেন না’, আক্ষেপ অমর্ত্যর।