বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
এখন বয়সের কারণে সব জায়গায় পুরস্কার নিতে যাওয়া হয়ে ওঠে না। তমালিকার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় না থাকলেও ওঁর গুণের ব্যাপারে আমি অবগত। ওঁর অকালপ্রয়াণ এক সম্ভাবনাকে অচিরেই থামিয়ে দিয়েছে। ওঁর নামাঙ্কিত স্মৃতি পুরস্কার পেয়ে আমি সম্মানিত। পুরস্কার সবসময় আগামীদিনে চলার পথে অনুপ্রেরণা দেয়। আমার অগ্রজ এক কবি বলেছিলেন, পুরস্কার পেলে বেশি কথা বলতে নেই। তবে এই বয়সে এসে আমাকে পুরস্কার দেওয়ার অর্থ হল এখনও পাঠকমহলের আমার কাছে প্রত্যাশা আছে। আমি সেই প্রত্যাশা পূরনের চেষ্টা করব।’ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কথাসাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, তপন বন্দ্যোপাধ্যায়, নলিনী বেরা, কবি কৃষ্ণা বসু, প্রণবকুমার মুখোপাধ্যায়, শ্যামলকান্তি দাশ প্রমুখ। ফ্যাসিবাদ ও সাহিত্য শীর্ষক স্মারক বক্তৃতা দেন অধ্যাপক উদয়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। আলোচনা ছাড়াও ছিল কবিতা পাঠ, গান ও আবৃত্তি। সমগ্র অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন প্রাক্তন সংসদ সদস্য লক্ষ্মণ শেঠ।